Suvendu Adhikari: বিধানসভায় সাসপেনশন উঠল শুভেন্দুর
Suvendu Adhikari: গত ২৮ নভেম্বর বিধানসভার অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দু অধিকারীকে। সেই অধিবেশন শেষ হয়েছিল ৪ ডিসেম্বর। সেই অধিবেশন চলাকালীন সংবিধান দিবসের উপর আলোচনা চলছিল। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ সে সময় দলত্যাগ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বলেন। যা বিধানসভার কার্যবিবরণী থেকে বাদ দিতে বলেন অধ্যক্ষ। এরপরই বিরোধী দলনেতা সরব হন।
কলকাতা: বিরোধী দলনেতার সাসপেনশন উঠল বিধানসভায়। ৩০ দিনের সাসপেনশন শেষ বলে জানালেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, বিএ কমিটির বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। কিন্তু তিনি আসেননি। অধ্যক্ষের কথায়, “বিরোধীদের সদর্থক ভূমিকা থাকা উচিৎ। বিরোধী দলনেতা আচরণ সঠিক করছেন না। তাঁর সংযত হওয়া উচিত। আগের বিরোধী দলের নেতারা তো আসতেন সৌজন্য দেখিয়ে। দরকার পড়লে তাঁরা কথা বলতেন।” অধ্যক্ষ আরও বলেন, বিরোধী দলনেতা সৌজন্য দেখালে তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসতে কোনও আপত্তি নেই। ৮ ফেব্রুয়ারি রাজ্য বাজেট! সেই বাজেট অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে বিরোধী শিবিরের জন্য ফের বার্তা দিলেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
গত ২৮ নভেম্বর বিধানসভার অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দু অধিকারীকে। সেই অধিবেশন শেষ হয়েছিল ৪ ডিসেম্বর। সেই অধিবেশন চলাকালীন সংবিধান দিবসের উপর আলোচনা চলছিল। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ সে সময় দলত্যাগ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বলেন। যা বিধানসভার কার্যবিবরণী থেকে বাদ দিতে বলেন অধ্যক্ষ। এরপরই বিরোধী দলনেতা সরব হন।
শুভেন্দুর বক্তব্য ছিল, এটা কার্যবিবরণী থেকে বাদ পড়ার মতো কোনও বক্তব্য নয়। শুভেন্দুর বক্তব্য ছিল, এ বক্তব্য বাদ গেলে, সংবিধান দিবস নিয়ে ২ ঘণ্টার যে আলোচনা, তাতে অংশ নেবেন না। অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। সেই অধিবেশনেই সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দুকে। যদিও এদিন সাসপেনশন ওঠার পর শুভেন্দু বলেন, “কারও দয়ায় আমি বিরোধী দলনেতা হইনি, বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের দয়ায় আমার সাসপেনশন ওঠেনি।”