Suvendu Adhikari: বিরোধী দলনেতার নিরাপত্তায় ত্রুটি? শুভেন্দুর নালিশ পেতেই রাজ্যের থেকে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট

Calcutta High Court: বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে এই মামলার শুনানি ছিল। তাতে রাজ্য সরকারের থেকে রিপোর্ট তলব করল হাইখোর্ট। রিপোর্ট জমা দেওয়ার ডেডলাইনও বেঁধে দিয়েছে আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর নির্দেশ, আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাজ্য সরকারকে এই বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে আদালতে।

Suvendu Adhikari: বিরোধী দলনেতার নিরাপত্তায় ত্রুটি? শুভেন্দুর নালিশ পেতেই রাজ্যের থেকে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট
শুভেন্দুর আইনজীবী হাইকোর্টের দ্বারস্থImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 14, 2023 | 9:04 PM

কলকাতা: বিধানসভার বিরোধী দলনেতার নিরাপত্তায় রাজ্য সরকার ত্রুটি রাখছে বলে অভিযোগ। এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে এই মামলার শুনানি ছিল। তাতে রাজ্য সরকারের থেকে রিপোর্ট তলব করল হাইখোর্ট। রিপোর্ট জমা দেওয়ার ডেডলাইনও বেঁধে দিয়েছে আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর নির্দেশ, আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাজ্য সরকারকে এই বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে আদালতে। বিধানসভার বিরোধী দলনেতার কী কী নিরাপত্তা পাওয়ার কথা এবং বর্তমানে তাঁকে কী কী নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে? সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আদালতে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শুভেন্দু অধিকারীরর আইনজীবীরা অভিযোগ জানিয়েছেন, বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত, বিরোধী দলনেতার পদ ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সমতুল্য। সেক্ষেত্রে শুভেন্দুর আইনজীবীদের বক্তব্য, বিরোধী দলনেতার পাইলট কার পাওয়ার কথা। কিন্তু অভিযোগ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা দেওয়া হচ্ছে না।

রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার আওতায় রয়েছে। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান। সেক্ষেত্রে তাঁর আইনজীবীদের বক্তব্য, জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তাপ্রাপ্ত ওই নেতা যেখানে যাবেন, সেখানে আগে থেকে পুলিশের রুট লাইনিং করার কথা। কিন্তু অভিযোগ জানানো হচ্ছে, সে সব করা হচ্ছে না।

এই সব অভিযোগগুলি নিয়েই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আজ সেই মামলার প্রেক্ষিতে রাজ্যের তরফে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল হাইকোর্ট। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বিরোধী দলনেতার নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে কী কী বন্দোবস্ত করা হচ্ছে, কী কী করার কথা, সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে আদালতে।