Weather Update: বাংলাকে ভাসিয়ে বিদায় নিল নিম্নচাপ, এই ফাঁকে সেরে ফেলুন পুজোর কেনাকাটি

Weather Alert: আগামী কয়েকদিন খুব বেশি হলে স্থানীয়ভাবে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে। এদিকে নিম্নচাপ বাংলাদেশের দিকে সরতেই আরও গতি এল বর্ষার বিদায়ে। আগামী দিন দুয়েকের মধ্যে প্রতিবেশী রাজ্য বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশার বেশ কিছু জায়গা থেকে বিদায় নিতে পারে মৌসুমী বায়ু।

Weather Update: বাংলাকে ভাসিয়ে বিদায় নিল নিম্নচাপ, এই ফাঁকে সেরে ফেলুন পুজোর কেনাকাটি
কলকাতার বৃষ্টিImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 07, 2023 | 9:17 AM

কলকাতা: বাংলাদেশের দিকে সরে গিয়েছে নিম্নচাপ। শনিবার সকাল থেকেই রাজ্যজুড়ে রোদ ঝলমলে আবহাওয়া। গত কয়েকদিন ধরে উত্তর থেকে দক্ষিণ, রাজ্যের সর্বত্র বেশিরভাগ সময় আকাশ ছিল মেঘলা। জেলায় জেলায় বৃষ্টি হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টির জেরে গত কয়েকদিনে একাধিক নদীর জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। ডিভিসি জল ছেড়েছে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে একাধিক জায়গা জলমগ্ন। তবে আবহাওয়া দফতর এবার কিছুটা স্বস্তির বার্তা দিচ্ছে। আগামী তিন-চার দিন বাংলায় ভারী বৃষ্টির কোনও সতর্কতা নেই বলেই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস।

আগামী কয়েকদিন খুব বেশি হলে স্থানীয়ভাবে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে। এদিকে নিম্নচাপ বাংলাদেশের দিকে সরতেই আরও গতি এল বর্ষার বিদায়ে। আগামী দিন দুয়েকের মধ্যে প্রতিবেশী রাজ্য বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশার বেশ কিছু জায়গা থেকে বিদায় নিতে পারে মৌসুমী বায়ু। এ রাজ্য থেকে কবে বিদায় নেবে বর্ষা? আবহাওয়া দফতরের নজর এখন সাগরের দিকে। সাধারণভাবে ১২ অক্টোবর কলকাতা থেকে বিদায় নেয় বাংলা।

উল্লেখ্য, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে নাজেহাল অবস্থা হয়েছে বঙ্গবাসীর। জায়গায় জায়গায় জল ঢুকে গিয়েছে। পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডেও মুশলধারে বৃষ্টি হয়েছে গত কয়েকদিনে। আর তার প্রভাব দেখা গিয়েছে পশ্চিমের জেলাগুলিতে। একাধিক নদীর জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। সাঁকো ভেঙে গিয়েছে। জল ঢুকতে শুরু করেছে নদী তীরবর্তী এলাকাগুলিতে।

পুজোর মাসের প্রথম সপ্তাহেই (১-৬ অক্টোবর) পর্যন্ত ব্যাপক হারে বৃষ্টি হয়েছে বাংলায়। কোথাও ভারী, কোথাও অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে। শুধুমাত্র দক্ষিণবঙ্গেই গত ৬ দিনে ৩১২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। আর উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে অক্টোবরের প্রথম ৬ দিনে ১৩২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডে এই ৬ দিনে অতিবৃষ্টির পরিমাণ ৪৫৩ শতাংশ।