Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Winter Weather: ঝঞ্ঝার সঙ্গে জোর লড়াই পুবালী হাওয়ার! শীত জিতবে না বৃষ্টি?

Winter Weather: এদিন ফের কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। রবিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Winter Weather: ঝঞ্ঝার সঙ্গে জোর লড়াই পুবালী হাওয়ার! শীত জিতবে না বৃষ্টি?
কী বলছে আবহাওয়া দফতর? Image Credit source: Getty Images
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 19, 2025 | 11:18 AM

কলকাতা: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সঙ্গে জোর লড়াই পুবালী হাওয়ার। তাতেই রাতারাতি ভোল বদলাতে পারে বাংলার হাওয়া। যার জেরে উত্তরবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলে হালকা বৃষ্টি থেকে তুষারপাতের সম্ভাবনা থাকছে বলে জানাচ্ছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের কর্তারা। তবে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া আগামী চার থেকে ৫ দিন মোটের উপর শুষ্কই থাকবে। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। উত্তরবঙ্গে আগামী কয়েকদিন মাঝারি থেকে হালকা কুয়াশা দেখা গেলেও দক্ষিণবঙ্গে শুধু সকালের দিকে হালকা কুয়াশার দেখা মিলতে পারে। 

এদিন ফের কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। রবিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ঘোরাফেরা করছে ৫২ থেকে ৮৯ শতাংশের আশেপাশে। আগামী কয়েকদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রার খুব একটা বড়সড় পরিবর্তন নেই। ১৪ ডিগ্রি থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই ঘোরাফেরা করবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

সন্ধ্যা ও খুব সকালের দিকেই শীতের আমেজ ভাল বোঝা যাবে। তবে জাঁকিয়ে শীতের সম্ভাবনা আপাতত নেই। একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গেও আগামী ৪ থেকে ৫ দিনে তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া দফতর বলছে, পরপর পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকছে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। এই পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাব কতটা সিকিমের উপর পড়বে সেটাই দেখার। তার উপর আগামী কয়েকদিনে উত্তরে হাওয়ার গতিপ্রকৃতি অনেকটা নির্ভর করবে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে ইতিমধ্যেই অবাধ উত্তুরে হাওয়ায় বাধা পড়েছে। ফলে জাঁকিয়ে উধাও হয়েছে। এখন ২২ জানুয়ারি নতুন করে ঝঞ্জা ঢুকলে অবস্থা কী হয় সেটাই বুঝতে চাইছে হাওয়া অফিস।