AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Anubrata Mondal: কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স, কেষ্টকে দিল্লি নিয়ে গেলে কত খরচ পড়বে জানেন

Anubrata Mondal: কলকাতা বিমানবন্দরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স তৈরি রাখা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অনুব্রতকে যদি চিকিৎসকরা ফিট সার্টিফিকেট দেন, তাহলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই তাঁকে নিয়ে যাওয়ার ভাবনা রয়েছে ইডির।

Anubrata Mondal: কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স, কেষ্টকে দিল্লি নিয়ে গেলে কত খরচ পড়বে জানেন
অনুব্রত মণ্ডল
| Edited By: | Updated on: Mar 07, 2023 | 1:46 PM
Share

কলকাতা: অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) আসানসোল থেকে নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়। জোকা ইএসআই হাসপাতালে তাঁর স্বাস্থ্যপরীক্ষা হচ্ছে। চিকিৎসকরা ফিট সার্টিফিকেট দিলে, তবেই দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া যাবে কেষ্টকে। এদিকে কলকাতা বিমানবন্দরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স তৈরি রাখা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অনুব্রতকে যদি চিকিৎসকরা ফিট সার্টিফিকেট দেন, তাহলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই তাঁকে নিয়ে যাওয়ার ভাবনা রয়েছে ইডির। অনুব্রত মণ্ডলের ফিসচুলা সহ একাধিক শারীরিক সমস্যা রয়েছে। সেই সব দিক বিবেচনা করেই ইডির তরফে এই প্রস্তুতি রাখা হচ্ছে।

কিন্তু জানেন কি এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স? কত খরচ হচ্ছে এয়ার অ্য়াম্বুলেন্সে করে কলকাতা থেকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার জন্য? কী কী বিশেষ ব্যবস্থা থাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে? কী নিয়ম রয়েছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের জন্য? কাদের নিয়ে যাওয়া হয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে? জানেন? কলকাতা বিমানবন্দরে একটি প্রাইভেট জেট তৈরি রাখা হয়েছে, যেখানে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের সবরকম সুবিধা রয়েছে। গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলকে এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই দিল্লিতে নিয়ে যাওয়ার ভাবনা রয়েছে ইডির। যে সংস্থা এই ধরনের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে কাজ করে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছে টিভি নাইন বাংলা। জানা যাচ্ছে, এই ধরনের প্রাইভেট জেটে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার খরচ বিপুল। পৌনে ১০ লাখ টাকা থেকে সাড়ে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

অর্থাৎ, আপনি যদি কোনও পরিজনকে কলকাতা থেকে দিল্লিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যেতে চান, তাহলে অন্তত ১০ লাখ টাকা গুণতে হবে। আর এই পরিষেবাকে বলা হয় বেড টু বেড ট্রান্সফার। এর মধ্যে ডাক্তার, প্যারামেডিক, অ্যাটেন্ড্যান্ট থাকেন। এর পাশাপাশি গোটা একটি ভ্রাম্যমান আইসিইউ থাকে এই ধরনের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে। এছাড়া বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিমান অর্থাৎ, যে ধরনের বিমানে আমরা যাতায়াত করি, সেই ধরনের বিমানে কয়েকটি আসন সরিয়ে সেখানে স্ট্রেচারের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। যদি রোগীর অবস্থা বেশি সঙ্কটজনক হয়, তাহলে প্রাইভেট জেটে করে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সেই রোগী, তাঁদের পরিজন ও চিকিৎসকরাই কেবল থাকেন। এক্ষেত্রে থাকবেন ইডির আধিকারিকরা।