Sukanta Majumdar: ‘আপ কি নজরো নে সমঝা…’-র সুরে ভাসেন সুকান্ত, অবসরে দেখেন কপিল শর্মার শো-ও

Sukanta Majumdar: অধ্যাপক থাকাকালীন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে নাচতেও হয়েছে তাঁকে। তবে এখন যে পদে আছেন, তাতে এমন নাচ আর মানায় না বলে দাবি করেন তিনি। সুকান্তর কথায়, "যে রোল দেওয়া হবে, সেটা প্লে করতে হবে।"

Sukanta Majumdar: 'আপ কি নজরো নে সমঝা...'-র সুরে ভাসেন সুকান্ত, অবসরে দেখেন কপিল শর্মার শো-ও
সুকান্ত মু়জুমদার (ফাইল ছবি)Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 02, 2023 | 8:19 PM

কলকাতা: রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপির রাজ্য সভাপতি পদ সামলালেও পোড় খাওয়া রাজনীতিকদের সঙ্গে সুকান্ত মজুমদারের মিল খুঁজে পান না অনেকেই। বাংলার চেনা রাজনৈতিক নেতাদের থেকে পিএইচডি ডিগ্রিপ্রাপ্ত অধ্যাপক সুকান্তকে অনেক সময়েই আলাদা করে দেখেন রাজনীতির কারবারিরা। শাসক দলকে আক্রমণের ধার থাকলেও শান্ত গলায় কথা বলতে অভ্যস্ত। বাইরে থেকে দেখে যাঁকে আপাতভাবে শান্ত, গম্ভীর, সিরিয়াস বলে মনে হয়, ব্যক্তিগত জীবনে কিন্তু তার থেকে একটু আলাদা প্রফেসর মজুমদার। রাজনৈতিক কচকচানির বাইরে গিয়ে মাঝেমধ্যে ‘কমেডি শো’-ও দেখে থাকেন তিনি। TV9 বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন সে কথা।

বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত বলেন, “আমি হাসি ঠাট্টা পছন্দ করি। অবসর সময়ে গাড়িতে যাওয়ার সময় কপিল শর্মার শো দেখি। আমি হাসতে ভালবাসি। হাসি তো মানুষের জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। যদি হাসি না থাকে, তাহলে জীবনটাই বাসি।” তবে এমন আমোদ-প্রিয় হলেও পদের গরিমা নিয়ে কিন্তু সুকান্ত যথেষ্ট সচেতন। রাজ্য সভাপতি পদ সামলানো নেতার কথায়, “একসময় অধ্যাপক ছিলাম। তার একটা গরিমা ছিল। এখন যে পদে আছি সেটারও একটা গরিমা আছে।” তিনি জানান, অধ্যাপক থাকাকালীন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে নাচতেও হয়েছে তাঁকে। তবে এখন যে পদে আছেন, তাতে এমন নাচ আর মানায় না। সুকান্তর কথায়, “যে রোল দেওয়া হবে, সেটা প্লে করতে হবে।”

গান গাইতে না পারলেও গান শুনতে ভালবাসেন সুকান্ত। তিনি বলেন, গান গাইতে পারি না, কারণ গলা খারাপ। উপায় নেই। বাথরুমে গিয়ে গান করি। গান শুনতে ভালবাসি। গাড়িতে গান শুনি। পুরনো গান শুনতে ভাল লাগে। কিশোর কুমার, মহম্মদ রফি, আশা ভোঁসলের গান শুনতে পছন্দ করেন তিনি। তাঁর প্রিয় গান, ‘আপকি নজরোঁ নে সামঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে।’