SIR: বিধাননগরে বাংলাদেশির এ কী কাণ্ড! কিশোরের কাজ জানলে চমকে যাবেন
Bangladeshi: এই ঘটনায় চাঞ্চল্য বিধাননগর পুরনিগমের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা কেন্দ্রে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত কিশোর রাজবংশী বিধাননগর পুরনিগমের কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী। পাশাপাশি স্থানীয় কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ নাগের খুব ঘনিষ্ঠ এবং তৃণমূল কর্মী হিসেবে এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত তিনি।

কলকাতা: বিধাননগরে বাংলাদেশি ভোটারের হদিশ। SIR-ফর্মে একই ওয়ার্ডের মৃত ব্যক্তিকে বাবা পরিচয় দিয়ে তালিকায় নাম তোলার চেষ্টা। বয়সের পার্থক্য বেশি না হওয়ায় সন্দেহ BLO-র। মৃত দীনেশ রাজবংশীর পরিচয় কাজে লাগিয়ে নাম তোলার চেষ্টা, অভিযোগ পরিবারের। অভিযুক্ত কিশোর রাজবংশী তাঁদের পরিবারের ছেলে নন দাবি মৃত দীনেশ রাজবংশীর স্ত্রী মিনা রাজবংশীর।
এই ঘটনায় চাঞ্চল্য বিধাননগর পুরনিগমের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা কেন্দ্রে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত কিশোর রাজবংশী বিধাননগর পুরনিগমের কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী। পাশাপাশি স্থানীয় কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ নাগের খুব ঘনিষ্ঠ এবং তৃণমূল কর্মী হিসেবে এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত তিনি। অভিযোগ, এই কিশোর নিজের ওয়ার্ডেরই একজন মৃত ব্যক্তিকে বাবা বানিয়েছেন। অথচ তাঁর আসল বাবা রয়েছেন বাংলাদেশে। এবং তাঁর বাবার যাবতীয় ভোটার কার্ড রয়েছে সেখানেই।
রিয়া রাজবংশী বলেন, “আমার দাদার নাম লিটন রাজবংশী। আমি কোনও কিশোর রাজবংশীকে চিনি না। আমার আর কোনও দাদা নেই। আমি প্রথমবার নাম শুনলাম ওঁর। আমার একটাই দাদা।” মৃত দীনেশের স্ত্রী মিনা রাজবংশী বলেন, “আমি চিনি না। আমার ছেলের নাম লিটন রাজবংশী। আমার আর কোনও ছেলে নেই। ও আমার বরকে বাবা বানিয়েছে। উনি প্রায় ১৪ বছর আগে মারা গিয়েছে। আমি শুনেছি এমন ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ওই ছেলেটাকে আমি দেখিনি কখনো চোখে। তবে আমি বলে দিচ্ছি আমার একটাই ছেলে।”
