Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Primary Recruitment Scam: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর জালে আরও এক

Primary Recruitment Scam: পার্থ সেনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর কৌশিক মাঝির নাম উঠে আসে জেরায়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মঙ্গলবার নিজাম প্যালেসে তলব করে সিবিআই। তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

Primary Recruitment Scam: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর জালে আরও এক
ধৃত কৌশিক মাঝিImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 17, 2023 | 4:09 PM

কলকাতা: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার আরও এক।  পার্থ সেনের পর গ্রেফতার কৌশিক মাঝি। OMT শিট রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা ডিরেক্টর হলেন কৌশিক। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। জানা যাচ্ছে, কৌশিক মাঝি এস বসু অ্যান্ড রায় কোম্পানির ডিরেক্টর পদে ছিলেন। ২০১৪ সালের প্রাথমিকের ক্ষেত্রে OMR শিট রক্ষণাবেক্ষণ ও মূল্যায়নের দায়িত্বে ছিল। অভিযোগ ওঠে, এই সংস্থাই কারচুপি করে যাঁরা অকৃতকার্য ছিলেন, তাঁদেরকে পাশ করিয়ে দেয়। তাঁদের চাকরির বন্দোবস্ত করে দিয়েছিল বলে অভিযোগ। পার্থ সেনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর কৌশিক মাঝির নাম উঠে আসে জেরায়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মঙ্গলবার নিজাম প্যালেসে তলব করে সিবিআই। তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবারই এই মামলায় ‘এস বসু অ্যান্ড কোম্পানির’ আরও এক অফিসার পার্থ সেনকে গ্রেফতার করে সিবিআই। গত সেপ্টেম্বরে ‘এস বসু অ্যান্ড কোম্পানি’র অফিসে তল্লাশি চালিয়েছিলেন আধিকারিকরা।  সম্প্রতি পার্থ সেনের বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। তাঁকেও জেরা করার জন্য ডেকে পাঠানো হয় নিজাম প্যালেসে। সিবিআই অফিস থেকেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

পার্থ সেন এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানিতে প্রোগ্রামিং অফিসার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তিনিওই এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত বলে আধিকারিকদের হাতে তথ্য এসেছে। সোমবারই আদালতে পেশ করা হয় পার্থ সেনকে। কলকাতা হাইকোর্টে শুনানির সময়ে ‘এস বসু অ্যান্ড রায়’ কোম্পানির বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। সূত্রের খবর, এই পার্থ সেনের কাছ থেকে কৌশিক মাঝির নাম পেয়েছেন তদন্তকারীরা। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বারবার আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তারপরই তেঁড়েফুঁড়ে ওঠেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।