Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jogesh Chandra Chaudhuri Law College: মমতার কলেজে এরা কারা? Tv9 বাংলার মহিলা সাংবাদিকের গায়ে ছুড়ল জল-সঙ্গে রং, ছাড় পেলেন না মহিলা পুলিশও

Jogesh Chandra Chaudhuri Law College: পরে যখন Tv9 বাংলা সেই পড়ুয়াদের কাছে যায় তখন মহিলা সাংবাদিকের গায়ে ওই সকল মার্ক করা পড়ুয়ারা ছুড়ে দিলেন জল। সঙ্গে রং। Tv9 বাংলার প্রতিনিধি দীক্ষা ভুঁইয়া যখন প্রশ্ন করেন, "এই ভাবে অন ডিউটি সাংবাদিকের গায়ে জল ছোড়া যায়?" তখন তাঁদের উত্তর, "বুরা না মানো হোলি হ্যায়।"

Jogesh Chandra Chaudhuri Law College: মমতার  কলেজে এরা কারা? Tv9 বাংলার মহিলা সাংবাদিকের গায়ে ছুড়ল জল-সঙ্গে রং, ছাড় পেলেন না মহিলা পুলিশও
এরা কারা? Image Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 12, 2025 | 2:40 PM

কলকাতা: আঙুল উঁচিয়ে বারবার যোগেশ চন্দ্র চৌধুরী ল কলেজের সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের একাংশ ‘মার্ক’ করে দিচ্ছিলেন আর বলছিলেন, ‘এরা কলেজেরা পড়ুয়া নয়, তবুও ভিতরে কী করছে?‘ পরে যখন Tv9 বাংলা সেই পড়ুয়াদের কাছে যায় তখন মহিলা সাংবাদিকের গায়ে ওই সকল ‘মার্ক’ করা পড়ুয়ারা ছুড়ে দিলেন জল। সঙ্গে রং। Tv9 বাংলার প্রতিনিধি দীক্ষা ভুঁইয়া যখন প্রশ্ন করেন, “এই ভাবে অন ডিউটি সাংবাদিকের গায়ে জল ছোড়া যায়?” তখন তাঁদের উত্তর, “বুরা না মানো হোলি হ্যায়।”

আজ মূলত সাধারণ পড়ুয়াদের একাংশ মালা রায়কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের দাবি, ক্যাম্পাসে অবাধ আনাগোনা বহিরাগতদের। এরপরই Tv9 বাংলার সাংবাদিক দীক্ষা প্রশ্ন করেন, “তোমরা কারা?” সঙ্গে-সঙ্গে বালতি ভর্তি সাবান গোলা জল ছুঁড়ে দেন তাঁর উপর। ছবিতে দেখা যাচ্ছে এই সকল পড়ুয়াদের একাধিকবার বারণ সত্বেও কানে কথা যায়নি তাঁদের। বারবার বালতি ভর্তি রং জল ঢেলে দেয় সাংবাদিকদের গায়ে। কলেজ ক্যাম্পাসে কী ধরনের আচরণ এটা? আদৌ এরা প্রকৃতিস্থ অবস্থায় ছিলেন? কারও অনুমতি ছাড়া এভাবে রং দেওয়া যায়? প্রশ্ন উঠছে।

এই কলেজে এক সময় খোদ মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পড়াশোনা করেছেন। সেই কলেজের পড়ুয়াদের একাংশ আজ এ ধরনের আচরণ করছেন। এমনকী, ছাড় পেলেন না মহিলা পুলিশ আধিকারিকরাও। সাংবাদিকদের গায়ে রং ছোড়া আটকাতে গেলে তাঁদেরও ধাক্কা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। আর প্রশ্ন করলেই একটাই কথা ‘বুরা না মানো হোলি হ্যায়।’ যোগেশচন্দ্রের অধ্যক্ষ পঙ্কজ রায় বলেন, “১৭ তারিখ থেকে শুরু হবে পরীক্ষা। সেই কারণে কলেজে প্রবেশের অনুমতি সকলের ছিল না। কিছু ছাত্রের সঙ্গে দুর্বৃত্তের প্রবেশ ঘটছে। আমরা তিনটে থেকে অফিশিয়ালি কলেজ বন্ধ করে দিলাম। আমি বারবার বলেছি কতিপয় দুষ্কৃতীদের জন্য কলেজ পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।”