Ration Scam: বালুর সঙ্গে নাম জড়ানোয় তেলে বেগুনে জ্বললেন কাকলি! আইনি নোটিস শুভেন্দুকে

Kakoli Ghosh Dastidar: সাংসদের দাবি, শুভেন্দু বলেছিলেন, 'জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার জড়িত।' এবার সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শুভেন্দুকে আইনি নোটিস পাঠালেন বারাসতের তৃণমূল সাংসদ। ওই মন্তব্যের জন্য আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার।

Ration Scam: বালুর সঙ্গে নাম জড়ানোয় তেলে বেগুনে জ্বললেন কাকলি! আইনি নোটিস শুভেন্দুকে
শুভেন্দুকে আইনি নোটিসImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 31, 2023 | 5:47 PM

কলকাতা: বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে এবার আইনি নোটিস পাঠালেন বারাসতের সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে যখন তোলপাড় হচ্ছে চারিদিক, ঠিক সেই সময়ে কিছুদিন আগে চাঞ্চল্যকর এক দাবি করেছিলেন শুভেন্দু। সাংসদের দাবি, শুভেন্দু বলেছিলেন, ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার জড়িত।’ এবার সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শুভেন্দুকে আইনি নোটিস পাঠালেন বারাসতের তৃণমূল সাংসদ। ওই মন্তব্যের জন্য আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার।

আইনি নোটিসের ছবি নিজের ফেসবুক হ্যান্ডেলেও শেয়ার করেছেন বারাসতের সাংসদ। সঙ্গে তিনি লিখেছেন, “আমার এবং আমার পরিবারের সবাই খেটে খাওয়া মানুষ। আমরা কোনও অনৈতিকভাবে উপার্জন করি না। অন্যায়ের সঙ্গে আপস করি না। আমাদের নামে যেভাবে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন, তার জন্যই শুভেন্দু অধিকারীকে মানহানির আইনি নোটিস পাঠালাম।”

টিভি নাইন বাংলাকে ফোনে সাংসদ জানিয়েছেন, “এই ধরনের মন্তব্যে আমার, আমার পরিবারের মানহানি হয়েছে। আমার সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। আমি ওনাকে নোটিস পাঠিয়েছি। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যদি ক্ষমা চেয়ে ওই মন্তব্য প্রত্যাহার না করেন, তাহলে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করব।”

বারাসতের সাংসদের এই পদক্ষেপের পর পাল্টা দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তাঁরও পাল্টা বক্তব্য, “উনি নোটিস পাঠাতেই পারেন। উনিও তো বিভিন্ন ধরনের কুরুচিকর শব্দ ব্যবহার করেছেন। উনি গতবার লোকসভা ভোটের সময় আমাদের এক জেলার নেতাকে নিজের হাতে থাপ্পড় মেরেছিলেন। যিনি ডাক্তার, যাঁর প্রাণ বাঁচানোর কথা, তিনি গিয়ে একজনকে থাপ্পড় মেরে দিলেন!”