Video: কয়েক মুহূর্ত থমকালেন, ছলছল চোখে আবেগঘন মোদী
PM Narendra Modi: এদিন সোলারপুরে পিএম আবাস যোজনার ঘরগুলির উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, "২০১৪ সালে আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আজ এখানে এসে সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পেরে আমি সন্তোষ বোধ করছি। আমি খুব খুশি যে সোলাপুরের দরিদ্র ও শ্রমিকদের ইচ্ছা পূরণ করতে পেরেছি। খুশি তখনই আসে যখন মানুষের স্বপ্ন সত্যি হয়। এঁদের আশীর্বাদই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ।"
সোলাপুর: দেশের বৃহত্তম সোসাইটি নির্মিত হল। মহারাষ্ট্রের সোলাপুরের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের অধীনে নির্মিত বৃহৎ আবাসনের গ্রাহকদের হাতে শুক্রবার ঘর তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময়ই জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে অশ্রুতে ভরে উঠল প্রধানমন্ত্রীর দু-চোখ। শৈশবের স্বপ্নের কথা মনে করেই প্রধানমন্ত্রীর দু-চোখ জলে ভরে ওঠে।
কোন স্বপ্নের কথা মনে পড়ে প্রধানমন্ত্রী মোদীর?
সোলাপুরে আবাস যোজনার গ্রাহকদের হাতে ঘর তুলে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, “আজ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে নির্মিত দেশের বৃহত্তম সোসাইটির উদ্বোধন করলাম। আজ আমি খুব খুশি যে সোলাপুরের দরিদ্র ও শ্রমিকদের ইচ্ছা পূরণ করতে পেরেছি। আজ পিছনে ফিরে তাকালে ভাবছি… আমিও যদি ছোটবেলায় এমন একটা বাড়িতে থাকার সুযোগ পেতাম।” একথা বলতে গিয়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গলা বুজে আসে। কয়েক মুহূর্তে থমকে থাকেন। দু-চোখ জলে ভরে ওঠে মোদীর।
महाराष्ट्र में पीएम आवास योजना के अंतर्गत गरीबों के लिए बनी सबसे बड़ी सोसायटी के लोकार्पण की बात करते हुए अपने बचपन को याद कर भावुक हुए प्रधान सेवक श्री @narendramodi। pic.twitter.com/oo9Khn22Hy
— BJP (@BJP4India) January 19, 2024
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০০০ কোটি টাকার প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন এবং প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-আরবান (PMAY) এর অধীনে নির্মিত ৯০ হাজারের বেশি ঘরের উদ্বোধন করেন, যার মধ্যে রায়নগর হাউজিং সোসাইটিতে ১৫ হাজার ঘর রয়েছে। মূলত, সোলাপুরের শ্রমিক, হকার, কাগজকুড়ানিদের জন্য এই ঘরগুলি করা হয়েছে। এদিন এই ঘরগুলির উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, “২০১৪ সালে আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আজ এখানে এসে সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পেরে আমি সন্তোষ বোধ করছি। আমি খুব খুশি যে সোলাপুরের দরিদ্র ও শ্রমিকদের ইচ্ছা পূরণ করতে পেরেছি। খুশি তখনই আসে যখন মানুষের স্বপ্ন সত্যি হয়। এঁদের আশীর্বাদই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ।”