Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ghorer Bioscope: প্রথম বারেই নজির গড়ল ‘ঘরের বায়োস্কোপ’, TV9 গ্রুপের সিইও বরুণ দাস বললেন…

Ghorer Bioscope: টেলি থেকে টলি, ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা, সময় বার করে শহরের পাঁচতারায় সকলের উপস্থিতিতে মুখরিত হয়েছিল অনুষ্ঠান প্রাঙ্গন। প্রবীণ থেকে নবীন, 'আজ কাল পরশু'র গল্পের পশরা সাজিয়ে  আমরা উস্কে দিয়েছিলাম নস্টালজিয়া।

Ghorer Bioscope: প্রথম বারেই নজির গড়ল 'ঘরের বায়োস্কোপ', TV9 গ্রুপের সিইও বরুণ দাস বললেন...
টিভিনাইন বাংলার এমডি ও সিইও বরুণ দাস
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 25, 2023 | 11:18 PM

প্রথম বারের প্রয়াস– বাংলা নিউজ চ্যানেলেও এই প্রথম বার। TV9 Bangla ঘরের বায়োস্কোপ নিয়ে উন্মাদনা ছিল বেশ কিছু সময় ধরেই। অবশেষে সম্পন্ন হল আমাদের এই প্রয়াস। টেলি থেকে টলি, ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা, সময় বার করে শহরের পাঁচতারায় সকলের উপস্থিতিতে মুখরিত হয়েছিল অনুষ্ঠান প্রাঙ্গন। প্রবীণ থেকে নবীন, ‘আজ কাল পরশু’র গল্পের পশরা সাজিয়ে  আমরা উস্কে দিয়েছিলাম নস্টালজিয়া। আর সেই নস্টালজিয়ায় উঠে এসেছিল, টেলিভিশনের শুরুর দিকে না বলা সব গল্পগুলো, হাজির হয়েছিলেন এমন সব ব্যক্তিত্ব, যারা টেলিভিশনের সেই শুরুর দিকের সঙ্গী। হাজির ছিলেন টিভি৯ গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও বরুণ দাস। এই অনুষ্ঠানের আয়োজন নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যও রাখেন তিনি। তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে জন লগি বেয়ার্ডের কথা। ১৯২৩ সালের শুরুতে ইংল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলের কুইন্স আর্কেডে একটি ছোট্ট ওয়ার্কশপ ভাড়া করে কীভাবে বেয়ার্ড সাহেব ১৯২৬ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রথম টেলিভিশন সেট তৈরি করেছিলেন, সেই কথাই আরও একবার মনে করিয়ে দেন তিনি।

খেয়াল করে দেখেছেন? এটি ২০২৩। কী অদ্ভুত সমাপতন না? ১০০ বছর পর আমরা আয়োজন করলাম এই বিশেষ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর ও উপস্থিত অন্য ব্যক্তিত্বদেরও স্বাগত জানান টিভি৯ গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও বরুণ দাস। একই সঙ্গে শেয়ার করে নেন, তাঁর নিজের পছন্দের কথা। জানিয়ে দেন, সর্বকালের প্রিয় ছবিগুলির মধ্যে তাঁর পছন্দ ‘সোনার কেল্লা’। ব্যাখ্যা করেন সফ্ট পাওয়ারের বিষয়ে।কীভাবে মার্কিনী ছবি সোভিয়েত ইউনিয়নকে একঘরে করতে সচেষ্ট ভূমিকায় নেন, তাও উঠে আসে তাঁর বক্তব্যে। কথায় আছে, “হোয়াট বেঙ্গল থিঙ্কস টুডে, ইন্ডিয়া থিঙ্ক টুমরো’। সেই কথাতেই আরও একবার স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, “আশা করি, সেই দিন আসবে, আমরা বাঙালিরা আবার দেশকে দিশা দেখাব। আমরা নিশ্চিত হব যখন ‘আজ বাংলা যা ভাবে, ভারত তা কাল ভাববে’ ফের সত্যি হবে।”

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় থেকে দেব, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়  থেকে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়… হাজির ছিলেন সকলেই। হাজির ছিলেন আপনাদের ‘সূর্য-দীপা’, ‘সিড-মিঠাই’য়েরাও। করোনাকালেই ওটিটির রমরমা। তবে অ্যাওর্ডের আওতায় তা বিশেষ আসে নাই বলা চলে। কিন্তু হালফিলে ওটিটিতে হওয়া কিছু উল্লেখযোগ্য কাজকে পুরস্কৃত করলাম আমরাই। সবার এই স্বতঃস্ফূর্ত যোগদানে টিভিনাইন বাংলা জানায় ধন্যবাদ। সকল দর্শক ও শিল্পীদেরও জানায় আন্তরিক অভিনন্দন।