Apple Cider Vinegar: রোগা হতে রোজ সকালে চুমুক দিচ্ছেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানেন?

Apple Cider Vinegar Side Effects: অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে অ্যাসিডের ভাগ বেশি। যে কারণে টানা খেলে দাঁতের ক্ষতি হয়। দাঁতের অ্যানামেল নষ্ট হয়ে যায়

| Edited By: | Updated on: Jul 11, 2022 | 8:13 AM
ওজন ঝরানো ইদানিং রীতিমতো ট্রেন্ডিং। গত দুবছর ধরে গৃহন্দি থাকায় একাধিক সমস্যা জাঁকিয়ে বসেছে শরীরে। সারাদিনে শরীরচর্চা করার মত যথেষ্ঠ সময়ও হাতে থাকে না। একটানা একজায়গায় বসে কাজের ফলে বাড়ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা। সেই সঙ্গে সুগার, ফ্যাটি লিভার, হাই ব্লাড প্রেসারের মত একাধিক সমস্যাও জাঁকিয়ে বসেছে। মেয়েরা সবথেকে বেশি ভুগছেন বিভিন্ন হরমোন জনিত সমস্যায়। ডায়াবেটিস, ওবেসিটি কিংবা PCOS- যে কোনও সমস্যারই প্রাথমিক শর্ত হল ওজন কমানো। ওজন কম না হলে কোনও সমস্যার সমাধান হবে না।

ওজন ঝরানো ইদানিং রীতিমতো ট্রেন্ডিং। গত দুবছর ধরে গৃহন্দি থাকায় একাধিক সমস্যা জাঁকিয়ে বসেছে শরীরে। সারাদিনে শরীরচর্চা করার মত যথেষ্ঠ সময়ও হাতে থাকে না। একটানা একজায়গায় বসে কাজের ফলে বাড়ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা। সেই সঙ্গে সুগার, ফ্যাটি লিভার, হাই ব্লাড প্রেসারের মত একাধিক সমস্যাও জাঁকিয়ে বসেছে। মেয়েরা সবথেকে বেশি ভুগছেন বিভিন্ন হরমোন জনিত সমস্যায়। ডায়াবেটিস, ওবেসিটি কিংবা PCOS- যে কোনও সমস্যারই প্রাথমিক শর্ত হল ওজন কমানো। ওজন কম না হলে কোনও সমস্যার সমাধান হবে না।

1 / 5
ওজন বাড়লে শরীরের স্বাভাবিক ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়। আলসেমি লেগেই থাকে। পরিশ্রম করতে ইচ্ছে করে না। সেই সঙ্গে কিন্তু দেখতেও মোটে ভাল লাগে না। পছন্দের পোশাক গায়ে আঁটে না। আর তাই বাড়তি এই ওজন ঝরিয়ে ফেলা খুবই জরুরি। তবে ওজন কমাতেও একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। চটজলদি কিন্তু ওজন কমে যায় না।

ওজন বাড়লে শরীরের স্বাভাবিক ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়। আলসেমি লেগেই থাকে। পরিশ্রম করতে ইচ্ছে করে না। সেই সঙ্গে কিন্তু দেখতেও মোটে ভাল লাগে না। পছন্দের পোশাক গায়ে আঁটে না। আর তাই বাড়তি এই ওজন ঝরিয়ে ফেলা খুবই জরুরি। তবে ওজন কমাতেও একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। চটজলদি কিন্তু ওজন কমে যায় না।

2 / 5
ওজন কমাতে অনেকেই রোজ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খান। অনেকে দ্রুত কাজ হবার আশায় দিনের মধ্যে দুবারও খান। মনে রাখবেন এই ভিনিগার নিয়ম মেনে না খেতে পারলেই বিপত্তি। অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগৈরও আমাদের শরীরের জন্য ভাল নয়। দিনে ১৫ মিলিলিটার বা বড় চামচে এক চামচের বেশি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার না খাওয়াই ভাল। সেই সঙ্গে এই ভিনিগার টানা ১ মাস কিন্তু খাবেন না।

ওজন কমাতে অনেকেই রোজ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খান। অনেকে দ্রুত কাজ হবার আশায় দিনের মধ্যে দুবারও খান। মনে রাখবেন এই ভিনিগার নিয়ম মেনে না খেতে পারলেই বিপত্তি। অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগৈরও আমাদের শরীরের জন্য ভাল নয়। দিনে ১৫ মিলিলিটার বা বড় চামচে এক চামচের বেশি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার না খাওয়াই ভাল। সেই সঙ্গে এই ভিনিগার টানা ১ মাস কিন্তু খাবেন না।

3 / 5
ম্যালিক অ্যাসিড থেকে তৈরি হয় এই ভিনিগার। ফলে এর মধ্যে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। রোজ খালি পেটে খেলে পাকস্থলিতে চাপ পড়ে। সেখান থেকে অ্যাসিড সিক্রেশন বাধা পায়। ফলে খাবার হজম করতে বেশি সময় লাগে। সঙ্গে একাধিক অসুবিধেও আসে। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে।

ম্যালিক অ্যাসিড থেকে তৈরি হয় এই ভিনিগার। ফলে এর মধ্যে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। রোজ খালি পেটে খেলে পাকস্থলিতে চাপ পড়ে। সেখান থেকে অ্যাসিড সিক্রেশন বাধা পায়। ফলে খাবার হজম করতে বেশি সময় লাগে। সঙ্গে একাধিক অসুবিধেও আসে। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে।

4 / 5
শরীরের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে এই ভিনিগার। ফলে তা প্রস্রাবের মাধ্যমে বাইরে বেরিয়ে আসে। যে কারণে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেলে ঘন ঘন প্রস্রাবে যেতে হয়। এর ফলে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দিতে পারে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার টানা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। চোক-মুখে অন্ধকার দেখা, হাড়ের ক্ষয় তখন খুবই স্বাভাবিক।

শরীরের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে এই ভিনিগার। ফলে তা প্রস্রাবের মাধ্যমে বাইরে বেরিয়ে আসে। যে কারণে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেলে ঘন ঘন প্রস্রাবে যেতে হয়। এর ফলে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দিতে পারে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার টানা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। চোক-মুখে অন্ধকার দেখা, হাড়ের ক্ষয় তখন খুবই স্বাভাবিক।

5 / 5
Follow Us: