আজকাল প্রত্যেকের জীবনেই এই কাজ আর চাপ খুব বেশি। ফলে অল্পেই হাঁপিয়ে পড়তে হয়। এর থেকেও বড় সমস্যা হল মাথার মধ্যে সব সময় অনেক কিছু ঘুরতে থাকে। সকলেই চান সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে।
যে কারণে অতিরিক্ত একটা টেনশন থেকে যায়। সকলেই আজকাল মাল্টি টাস্কিংয়ে অভ্যস্ত। একসঙ্গে অনেককটা কাজ সামলাতে না পারলে আজকের দিনে চলা খুব মুশকিলের। তাই মনে, প্রাণে এনার্জি রাখতেই হবে।
এবার একটানা ঘুম, খাওয়া ঠিক মতো না হলে সেই এনার্জিতে ভাঁটা পড়ে। ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক সমস্যা। সাধার কোনও কিছুও মনে থাকতে চায় না। ঠাণ্ডা মাথায় কোনও কাজ করলে সেটা যত না ভাল হয় এই ক্লান্তি নিয়ে কাজ করলে তার ছিঁটে ফোঁটাও হয় না। আর তাই আগে থাকতেই সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
রোজ যদি ক্লান্ত লাগে, ঘুম ঠিক মতো না হয় মেজাজ বিগড়ে থাকে তাহলে ব্যাগে সব সময় একটা ও আর এস রাখুন। এছাড়াও নুন চিনির জল করে খা বার বার। সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম জলে আদা দিয়ে খেতে পারেন। তবে জল সব সময় বেশি করে খাবেন।
একটা আপেল খান রোজ। আপেলের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। সেই সঙ্গে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও। আর তাই আপেল রক্তে শর্করার পরিমাণও রাখে নিয়ন্ত্রণে। এছাড়াও প্রয়োজনীয় ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় আপেল থেকে।
ড্রাই ফ্রুটসও আমাদের শরীরের জন্য খুব ভাল। আমন্ড, আখরোট, কাজু, কিশমিশ আর পেস্তা মিশিয়ে খান একমুঠো। এতে শরীর ভাল থাকবে। মিচবে শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজের চাহিদাও। ভুলে যাওয়ার মত সমস্যা হবে না।
পিনাট বাটার খান। ব্রেকফাস্টে মুজলির সঙ্গে খেতে পারেন। বা ব্রেডে স্প্রেড হিসেবেও খেতে পারেন। যে ভাবে সুবিধে সেই ভাবে খান। তবে রোজ নিয়ম করে অন্তত ১ চামচ খাবেনই।