ভাল রকমই শীত পড়ে গিয়েছে। ফ্যানের প্রয়োজন আর পড়ছে না। রাতের দিকে বেশ ঠাণ্ডা। হঠাৎ ঠাণ্ডা পড়ে যাওয়ায় অনেকেরই ঠাণ্ডা লেগেছে। আর এই হঠাৎ ঠাণ্ডায় সবচেয়ে তাড়াতাড়ি কফ বসে যায়।
আর তাই পা ফাটার সমস্যা হলে রোজ রাতে পা পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার, গ্লিসারিন ব্যবহার করুন। রাতে ঘুমনোর আগে পা সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন। তাহলে পা কম ফাটবে। অতিরিক্ত পা ফাটলে রোজ ক্রিম ব্যবহার করুন।
এছাড়াও শীতে চামড়ায় টান ধরে। চামড়া শুকিয়ে যায়। শীতে সবচাইতে বেশি যে সমস্যা হয় তা হল গোড়ালি ফেটে যাওয়া (Cracked Heels)। পা ফাটলে দেখতে যেমন বাজে লাগে তেমনই থাকে সংক্রমণের সম্ভাবনা। ফাটা গোড়ালি নিয়ে জনসমক্ষে বেরনোও সমস্যা।
পায়ের গোড়ালি ফাটার (Cracked Heels) পিছনে অনেক কারণ রয়েছে বটে। ধুলাবালিতে বেশি কাজ করা, মৃত কোষ না সরানো, পা পরিষ্কার না রাখা, ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় ক্রিম না লাগার কারণে শুষ্ক হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণগুলি এই তালিকায় রয়েছে।
এই গোড়ালি ফাটার পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। ধুলোতে পায়ে বেশি ময়লা বসে। শীতে দূষণ আর ধুলো দুই বাড়ে। এবার নিয়মমতো পা পরিষ্কার না হলে তাতে ময়লা জমবেই। সম্প্রতি আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অলকা বিজয়ন তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করে ফাটা পায়ের সঙ্গে পেটের সমস্যার সম্পর্ক ব্যখ্যা করেছেন।
পা ফাটার সমস্যা বেশি হলেই ধরে নেওয়া হয় যে সেই ব্যক্তিটি পেটের কোনও সমস্যায় ভুগছেন। হজম ঠিকমতো না হলে, মুখে ব্রণর সমস্যা হলে, প্রায়শই জিভে আলসার হলে, অ্যাসিডিটির কারণেও পা ফাটতে পারে।