প্রাচীন কাল থেকেই শরীরের বিভিন্ন সমস্যায় ব্যবহার হয়ে আসছে তালমিছরি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও রয়েছে এর গুরুত্ব। তালমিছরিতে আছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ভিটামিন আর মিনারেল। আছে পটাশিয়াম, আয়রন ও জিঙ্ক।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং শরীরের এনার্জি লেভেল বজায় রাখতে কিন্তু সাহায্য করে তালমিছরি। অনেকেই অ্যানিমিয়াতে ভোগেন। নিয়মিত তালমিছরি ভেজানো জল খেতে পারলে এই সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
তালমিছরির মধ্যে থাকে ক্যালশিয়াম আর পটাশিয়াম। যা হাড়কে মজবুত রাখে। ক্ষয়ের হাত থেকে হাড়কে রক্ষা করে। বাতের ব্যথায় যারা ভুগছেন তাঁরাও কিন্তু রোজ খেতে পারেন তালমিছরি
তালমিছরি প্রাকৃতিক ভাবে মিষ্টি। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম। আর তাই সুগারের রোগীরা খেতে পারেন নির্ভয়ে। চায়ে চিনির পরিবর্ত হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
সর্দি কাশি বা যে কোনও সংক্রমণ জনিত সমস্যা থেকে দূরে রাখে তালমিছরি। আর তাই নিয়ম করে অবশ্যই খান। সারা বছর খেতে পারলে ঠান্ডা লাগার মত সমস্যা আসবে না। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন।