রাত পোহালেই সাগর-স্নান। আলোয় সেজে উঠেছে সাগরদ্বীপ। এবার পূণ্যার্থীদের জন্য রয়েছে এক বিশেষ আকর্ষন। তৈরি করা হয়েছে বাংলার পাঁচ মন্দিরের রেপ্লিকা- দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, জহুরা কালীবাড়ি, তারকেশ্বর ও তারাপীঠ। (নিজস্ব চিত্র)
সাগর স্নানের আগে সে সব মন্দিরের রেপ্লিকায় যাচ্ছেন পূণ্যার্থীরা। রাত বাড়লেই আলোয় সেজে উঠছে সে সব। দর্শকেরা ছবি তুলছেন মন ভরে। (নিজস্ব চিত্র)
বাংলা, হিন্দি, তামিল-সহ বিভিন্ন ভাষায় পুণ্যার্থীরা উপস্থিত হয়েছেন ইতিমধ্যেই। শুরু হয়ে গিয়েছে মেলা। উদ্দেশে ঘোষণা করা হচ্ছে। বিদেশি অতিথিদেরও দেখা যাচ্ছে।(নিজস্ব চিত্র)
এবছরই প্রথমবার হরিদ্বার-বারাণসীর আদলে গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয়েছে গঙ্গাসাগরে। আর তা দেখতে ভিড় বাড়ছে মানুষের। বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হয়েছে আরতি। শুক্রবার ব্যবস্থাপণার দায়িত্বে দেখা গেল মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে। (নিজস্ব চিত্র)
শুধু আরতি আর মন্দির নয়, এবারের আরও একটি আকর্ষণ হল সাগর সংগ্রহশালা। সেখানে গঙ্গাসাগরের ইতিহাস সম্বলিত তথ্য রাখা হয়েছে। রয়েছে একাধিক কাটআউট। (নিজস্ব চিত্র)
গঙ্গাসাগরের ঐতিহ্যকে মনে করাতেই এই সংগ্রহশালার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাঁরা প্রথমবার এই পুণ্যস্নানের স্বাদ নিতে গিয়েছে, তাঁরা ওই সংগ্রহশালা থেকে জানতে পারবেন অনেক কিছুই।
আলোর রোশনাইতে কার্যত ভাসছে গঙ্গাসাগর। এবারের গঙ্গা আরতির জন্য অযোধ্যা থেকে মহান্তদের নিয়ে আসা হয়েছে। নিরাপত্তার যাতে কোনও খামতি না থাকে, সেদিকেও নজর রাখা হয়েছে। (নিজস্ব চিত্র)