Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jagadhatri Puja in Chandannagar 2023: নো এন্ট্রি পয়েন্ট আর পার্কিং জোন না জানলে ভেস্তে যেতে পারে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী ঠাকুর দেখা!

Puja Festival: কোথায় কোন থিমের পুজো প্যান্ডেল হতে চলেছে, কোথায় কত বাজেটের মণ্ডপ, দশমীর কার্নিভালে কে কত টাকার বাজেট ধরেছে, তা জানার কৌতূহল সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর দূর-দূরান্ত থেকে চন্দননগরের রাজকীয় জগদ্ধাত্রী পুজো দেখতে ভিড় করেন।

Jagadhatri Puja in Chandannagar 2023: নো এন্ট্রি পয়েন্ট আর পার্কিং জোন না জানলে ভেস্তে যেতে পারে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী ঠাকুর দেখা!
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 09, 2023 | 7:23 PM

হৈমন্তিকাকে স্বাগত জানাতে নতুন করে সাজছে আলোর শহর। কাঠামোয় প্রতিমা তৈরি করা, রাস্তায় আলোর খুঁটি বাধা, মণ্ডপ নির্মাণ করার কাজগুলি চলছে পুরোদমে। কালীপুজোর পরই আলোর রোশনাইয়ে মুড়ে যাবে গোটা চন্দননগর। ঐতিহ্যবাহী এই শহরের আনাচে-কানাচে পুজো হলেও বারোয়ারি ও প্রাচীন পুজোর কদর সবচেয়ে বেশি। কোথায় কোন থিমের পুজো প্যান্ডেল হতে চলেছে, কোথায় কত বাজেটের মণ্ডপ, দশমীর কার্নিভালে কে কত টাকার বাজেট ধরেছে, তা জানার কৌতূহল সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর দূর-দূরান্ত থেকে চন্দননগরের রাজকীয় জগদ্ধাত্রী পুজো দেখতে ভিড় করেন। বাঙালির কাছে অন্যতম গর্বের এই উত্‍সবে সামিল হন জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে।

দুর্গাপুজো নিয়ে মাতামাতি তেমন নেই, কিন্তু জগদ্ধাত্রী পুজোর আড়ম্বরে কোনও ত্রুটি রাখেন না চন্দননগরবাসীরা। সারা বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে এই মাসেই। জগদ্ধাত্রী পুজোর পাশাপাশি এখানাকার আরও বড় আকর্ষণ হল আলোর কারসাজি। গোটা শহরই যেন আলোর রোশনাইয়ে মুড়ে যায়। জগদ্ধাত্রী পুজো বলে নয়, চন্দননগরের আলো জগত্‍ বিখ্যাত। চোখ ধাঁধাঁনো আলো ও বিশালাকার জগদ্ধাত্রী প্রতিমার দর্শন পাওয়ার প্ল্যান করেন অনেকেই। কলকাতা-সহ আশেপাশে বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শকরা চন্দননগরে আসেন। ব্যক্তিগত গাড়ি, ট্রেন ও বাসে করেই চন্দননগরে ভিড় জমান। কিন্তু যদি প্রথমবার চন্দননগরের পুজো দেখতে আসেন, তাহলে আগে জেনে নিন জগদ্ধাত্রী পুজোর রুট ম্যাপ।

অনেকেই জানেন না, পুজো সপ্তমী থেকে শুরু হলেও আলো ও মণ্ডপ আর ঠাকুর দর্শনের জন্য ভিড় শুরু হয়ে যায় পঞ্চমী থেকেই। ফলে চন্দননগর প্রবেশে অর্ধেক রাস্তাই বন্ধ করে দেওয়া হয়, নিরাপত্তার কারণে। তুমুল ভিড়কে নিয়ন্ত্রণ করতেই চন্দননগর, মাণকুন্ডু, ভদ্রেশ্বরের বহু রাস্তা বন্ধকরে দেওয়া হয়। ঠাকুর দেখার আগে কোন কোন রাস্তা নো এন্ট্রি জোনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত তা জেনে নেওয়া দরকার।

নো এন্ট্রি পয়েন্ট

– খাদিনামোড় ( চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা),

– তালডাঙ্গা মোড়- ( চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা),

– স্যাঁতপুর মোড়- ( ( চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা),

– গর্জি মোড় ( দিল্লি রোডের কাছে, ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা)

– বিগাটি মোড় ( দিল্লি রোডের কাছে, ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা)

– বৈদ্য়বাটি চৌমাথা (জিটি রোড, ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা)

– লিবার্টি গেট (জিটি রোড, চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা)

– খলিসানী কেএমডি পার্ক, চন্দননগর রেলস্টেশন রোড,

– আম্রপালি, মানকুণ্ডু স্টেশন রোড, (ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগরের দিকে যাওয়ার রাস্তা)

পার্কিংয়ের ব্যবস্থা

১) চুঁচুড়ার নেতাজি স্টেডিয়াম

২) ভদ্রেশ্বরের নবগ্রাম তরুণ সংঘ ফুটবল মাঠ

৩) মানকুণ্ডুর আম্রপালি

৪) ভদ্রেশ্বরের ধিতারা নিবেদিতা সংঘ,

৫)খলিসানী কেএমডি পার্ক