IND vs AFG: ভারতীয় টিমে হার্দিকের অপেক্ষা কি কমছে? শিবম যেন সেই সম্ভাবনাই তৈরি করছেন!
India vs Afghanistan 2nd T20I: হার্দিক পান্ডিয়ার না থাকা যে কোনও সময়ই ভারতীয় দলে বড় ধাক্কা মনে করা হয়। ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। বিশ্বকাপে সেটি ছিল ভারতের চতুর্থ ম্যাচ। এর পর আর মাঠে নামতে পারেননি হার্দিক পান্ডিয়া। ভারত বিশ্বকাপ জিততে না পারলেও ফাইনালে পৌঁছেছিল টানা দশ ম্যাচ জিতে। হার্দিকের চোটের কারণেই কম্বিনেশনে বদল আনতে বাধ্য হয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট।

একটু ফ্ল্যাশ ব্যাকে যাওয়া যাক। আইপিএলের গত সংস্করণ। ব্যাট হাতে বেশ কিছু ভালো ইনিংস খেলেছিলেন চেন্নাই সুপার কিংসের অলরাউন্ডার শিবম দুবে। যদিও চোট পুরোপুরি না সারায় বোলিং করতে পারছিলেন না। ফ্ল্যাশ ব্যাকে আরও একটা সিরিজ। ওয়ান ডে বিশ্বকাপের পরই ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে ভারত। নেতৃত্বে সূর্যকুমার যাদব। পুরো সিরিজেই বেঞ্চে কাটাতে হয়েছে শিবম দুবেকে। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সুযোগই পাননি। আর বর্তমান! আরও একটা ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সের পর শিবম দুবে যা বলছেন, বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
হার্দিক পান্ডিয়ার না থাকা যে কোনও সময়ই ভারতীয় দলে বড় ধাক্কা মনে করা হয়। ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। বিশ্বকাপে সেটি ছিল ভারতের চতুর্থ ম্যাচ। এর পর আর মাঠে নামতে পারেননি হার্দিক পান্ডিয়া। ভারত বিশ্বকাপ জিততে না পারলেও ফাইনালে পৌঁছেছিল টানা দশ ম্যাচ জিতে। হার্দিকের চোটের কারণেই কম্বিনেশনে বদল আনতে বাধ্য হয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। ব্যাটিংয়ে সূর্যকে যোগ করা হয় এবং বোলিংয়ে মহম্মদ সামি। দ্বিতীয় জনের পারফরম্যান্স বিশ্বকাপে কতটা ভালো হয়েছে, নতুন করে বলার প্রয়োজন পড়ে না।
আফগানিস্তানের বিরুদ্ধেও ভারতীয় টিমে নেই হার্দিক। তিনি কবে মাঠে ফিরতে পারবেন, নিশ্চয়তা নেই। পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে স্কোয়াডে রয়েছেন শিবম দুবে। মোহালিতে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে উইকেট নিয়েছিলেন, সঙ্গে অপরাজিত ৬০ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় ম্যাচে ১ উইকেট এবং ৩২ বলে অপরাজিত ৬৩ রানের ইনিংস। পুরস্কার বিতরণে শিবম দুবে বলেন, ‘আমার মনে হয় পারফরম্যান্সে খুশি অধিনায়ক। আমি ও যশস্বী দু-জনেই শট খেলতে ভালোবাসি। ও দুর্দান্ত ব্যাটিং করছিল। একটা পরিকল্পনা ধরে এগচ্ছিলাম। চেষ্টা ছিল, যত দ্রুত সম্ভব ম্যাচ ফিনিশ করার।’
যশস্বী আউট হলেও শিবম কিন্তু ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। পরপর দু-ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স তাক লাগানোর মতোই। এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে টিম ম্যানেজমেন্টের মাথাব্যথা বাড়তে বাধ্য। বরং এখন থেকেই যেন একটা প্রশ্ন তোলা যায়, হার্দিকের অপেক্ষা কি কমছে?





