আফ্রিদি পরিবারে খুশির খবর
আবার খবরের শিরোনামে শাহিদ আফ্রিদি (Shahid Afridi)। তবে এ বার ক্রিকেটের জন্য নয়।
পাকিস্তান: আবার খবরের শিরোনামে শাহিদ আফ্রিদি (Shahid Afridi)। তবে এ বার ক্রিকেটের জন্য নয়। আফ্রিদি পরিবারে খুশির খবর। পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক শাহিদ আফ্রিদির বড় মেয়ে আক্সা আফ্রিদির (Aqsa Afridi) সঙ্গে বাগদান (engagement) হবে পাকিস্তানের (Pakistan) বাঁ-হাতি পেসার (Left arm pacer) শাহিন শাহ আফ্রিদির (Shaheen Shah Afridi)।
পাকিস্তানের এক সংবাদ মাধ্যমের খবর, শাহিনের পরিবারের তরফে শাহিদের বড় মেয়ে আক্সার সঙ্গে বিয়ের প্রস্তাব পাঠানো হয়। শাহিনের বাবা আয়াজ খান নিজে সেই প্রস্তাব নিয়ে যান। আফ্রিদি পরিবারের তরফে সেই প্রস্তাবে সিলমোহর দেন শাহিদ।
আরও পড়ুন: ওসাসুনাকে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বার্সেলোনা
প্রসঙ্গত, আক্সা এবং শাহিন দু’জনের বয়স ২০। পাকিস্তানের এক সাংবাদিক টুইটারে আক্সা ও শাহিনের বাগদানের খবর নিয়ে টুইট করেন। তিনি জানান, “দুই পরিবারের অনুমতি নিয়ে একটা বিষয় আমি পরিস্কার করছি, শাহিন আফ্রিদি ও শাহিদ আফ্রিদির মেয়ের বাগদানের যে গুঞ্জন ছড়িয়েছে, সেটা সত্যি। বিয়ের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে শাহিদের পরিবার। শাহিদের মেয়ের পড়াশুনা শেষ হওয়ার পর, আগামী দু’বছরের মধ্যে বাগদানের অনুষ্ঠান হবে।”
The reason behind this tweet is to clarify the suspicion caused by social media. Respect to both families; please do await their own official announcements as they are currently in talks.I would like to request all individuals to respect their privacy during this auspicious time. https://t.co/65IRygDxUw
— Ihtisham Ul Haq (@iihtishamm) March 6, 2021
সেই পাক সাংবাদিক আরও একটি টুইট করেন। সেখানে তিনি লেখেন,”আমি এই টুইট করেছি কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় যাতে কোনও গুজব না ছড়ায়। দুই পরিবারের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানান। দয়া করে তাঁদের অফিশিয়াল ঘোষণা করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আমি সকলকে অনুরোধ করছি দুই পরিবারের গোপনীয়তার প্রতি সম্মান জানান।”
আরও পড়ুন: ৯৪ মিনিটে গোল খেয়ে সেমিফাইনাল প্রথম লেগে জয় অধরা বাগানের
২০২০ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের হয়ে অভিষেক শাহিনের। পাক ক্রিকেটে সফল এই বাঁ-হাতি পেসার পাকিস্তানের হয়ে এখনও পর্যন্ত ১৫ টি টেস্ট, ২২টি একদিনের ম্যাচ এবং ২১টি টি-২০ খেলেছেন। শাহিন সম্প্রতি টি-২০ ক্রিকেটে ১০০ উইকেট নেওয়ার নজির গড়েছেন। তিনিই সর্বকনিষ্ঠ পেসার, যিনি এই কীর্তি গড়লেন।