Ranji Trophy: দাদা দাপাচ্ছেন টেস্টে, রঞ্জিতে সেঞ্চুরি করে ফেললেন সরফরাজের ভাইও
Musheer Khan Century: অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সময় থেকেই ভারতীয় ক্রিকেটের নতুন প্রতিভা হিসেবে উঠে এসেছেন মুশির। সরফরাজের ভাই যুব বিশ্বকাপে করেছিলেন পর পর দুটো সেঞ্চুরি। ভারত অবশ্য ফাইনালে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার কাছে। কিন্তু মুশিরের পারফরম্যান্সে কোনও ছাপ পড়েনি। বরং তিনি নিজেকে আরও তুলে ধরেছিলেন। যুব বিশ্বকাপের পরও সেই ছন্দ ধরে রেখেছেন। রঞ্জির কোয়ার্টার ফাইনালে তাঁর এই সেঞ্চুরি নিশ্চিত ভাবেই দাদার মতোই আলোচনায় এনে ফেলবে।
কলকাতা: ভারতীয় ক্রিকেটে বোধহয় দাদা-ভাই যুগ শুরু হয়ে গেল! দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর দাদা সরফরাজ খানের টেস্ট অভিষেক হয়েছে বিশাখাপত্তনমে। দুই ইনিংসেই হাফসেঞ্চুরি করে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁকে টিমের বাইরে রাখা যাবে না। ভাইয়ের গল্পও তেমনই। গত বছর তিনটে রঞ্জি ম্যাচ খেলেছিলেন মুম্বইয়ের হয়ে। ওপেনিং, মিডল অর্ডারে ব্যবহার করা হলেও কার্যত কিছু করতে পারেননি। এক বছর পর টিমে ফিরছেন। আর ফিরেই সেঞ্চুরি করলেন মুশির খান। দাদার পথে হেঁটেই ভারতীয় টিমের দরজা খুলতে চান ১৮ বছরের ছেলে। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
কার্যত ভাঙনের মুখে দাঁড়িয়ে সেঞ্চুরি করলেন মুশির। বরোদার বিরুদ্ধে বান্দ্রার মাঠে শুরু থেকেই চাপে ছিল মুম্বই। পৃথ্বী শ ৩৩ করে ফেরেন। অন্য ওপেনার ভূপেন লালওয়ানি করেছেন ১৯। ক্যাপ্টেন অজিঙ্ক রাহানে আবার ব্যর্থ। ৩ করে ফিরেছেন। সামস মুলানি (৬), সূর্যাংশ সেরগে (২০) ফিরে যান পর পর। ভার্গভ বাট নিয়েছেন ৪ উইকেট। কিন্তু তিন নম্বরে নামা মুশিরকে নড়ানো যায়নি। একদিকে উইকেট আঁকড়ে দুরন্ত সেঞ্চুরি করলেন মুশির। ১৭৯ বল খেলে ৬টা চার দিয়ে সাজিয়েছেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের প্রথম শতরানের ইনিংস। পরিণত হয়ে উঠেছেন, এই সেঞ্চুরিই তার প্রমাণ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মুম্বই তুলেছে ২১০-৫। ১০০ করে ক্রিজে আছেন মুশির।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সময় থেকেই ভারতীয় ক্রিকেটের নতুন প্রতিভা হিসেবে উঠে এসেছেন মুশির। সরফরাজের ভাই যুব বিশ্বকাপে করেছিলেন পর পর দুটো সেঞ্চুরি। ভারত অবশ্য ফাইনালে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার কাছে। কিন্তু মুশিরের পারফরম্যান্সে কোনও ছাপ পড়েনি। বরং তিনি নিজেকে আরও তুলে ধরেছিলেন। যুব বিশ্বকাপের পরও সেই ছন্দ ধরে রেখেছেন। রঞ্জির কোয়ার্টার ফাইনালে তাঁর এই সেঞ্চুরি নিশ্চিত ভাবেই দাদার মতোই আলোচনায় এনে ফেলবে।