Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Super Cup: পিছিয়ে পড়ে জিতল মোহনবাগান, হারের হ্যাটট্রিক থেকে প্রত্যাবর্তন

Kalinga Super Cup, Mohun Bagan vs Sreenidi Deccan FC: ম্যাচের ২৫ মিনিটে ফ্রি-কিক পেয়েছিল শ্রীনিধি ডেকান। ফয়জলের শট টার্গেটেই ছিল। ডানদিকে ঝাঁপিয়ে কোনওরকমে পাঞ্চ করে বিপদ আটকান আর্শ আনোয়ার। ফিরতি বলেও বিপদ ছিল সবুজ মেরুনের। কয়েক মুহূর্তের সুমিত রাঠির ভুলে পেনাল্টি পায় শ্রীনিধি। বক্সের মধ্যে রোমাবিয়াকে অযথা ফাউল করেন সুমিত। পেনাল্টি থেকে শ্রীনিধিকে এগিয়ে দেন উইলিয়াম অলিভিয়েরা।

Super Cup: পিছিয়ে পড়ে জিতল মোহনবাগান, হারের হ্যাটট্রিক থেকে প্রত্যাবর্তন
Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Jan 09, 2024 | 9:24 PM

আইএসএলে হারের হ্যাটট্রিকে বছর শেষ হয়েছিল। সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন। জয় দিয়ে সুপার কাপ শুরু করল মোহনবাগান। আই লিগের ক্লাব শ্রীনিধি ডেকানকে ২-১ ব্যবধানে হারালো তারা। আই লিগের পয়েন্ট টেবলে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শ্রীনিধি। ভালো মানের বিদেশিও রয়েছে তাদের দলে। মোহনবাগানকে রোখার মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যায় শ্রীনিধি ডেকান। শুধু তাই নয়, ১৭ মিনিটে রোমাবিয়ার দূরপাল্লার শটে পাল্টা চাপে পড়ে মোহনবাগান। সে যাত্রায় কোনও বিপদ ঘটেনি সবুজ মেরুন শিবিরে। ২১ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে জোরালো শট মারেন টুলুঙ্গা। শট গোলে থাকলে বিপদে পড়তে পারতেন মোহনবাগান গোলরক্ষক আর্শ আনোয়ার। শেষ অবধি তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়ল ১০ জনের মোহনবাগান। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

ম্যাচের ২৫ মিনিটে ফ্রি-কিক পেয়েছিল শ্রীনিধি ডেকান। ফয়জলের শট টার্গেটেই ছিল। ডানদিকে ঝাঁপিয়ে কোনওরকমে পাঞ্চ করে বিপদ আটকান আর্শ আনোয়ার। ফিরতি বলেও বিপদ ছিল সবুজ মেরুনের। কয়েক মুহূর্তের সুমিত রাঠির ভুলে পেনাল্টি পায় শ্রীনিধি। বক্সের মধ্যে রোমাবিয়াকে অযথা ফাউল করেন সুমিত। পেনাল্টি থেকে শ্রীনিধিকে এগিয়ে দেন উইলিয়াম অলিভিয়েরা। গোলকিপার আর্শ আনোয়ার উল্টোদিকে ডাইভ মেরেছিলেন। ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার আর্শ আনোয়ারের ওপর চাপ তৈরি করে শ্রীনিধিকে পেনাল্টি গোলে এগিয়ে দেন ম্যাচের ২৮ মিনিটে। ১০ মিনিটের মধ্যেই সমতা ফেরায় মোহনবাগান। অভিষেক সূর্যবংশীর শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বলে সমতা ফেরান জেসন কামিংস।

ম্যাচের ৭০ মিনিটে অনবদ্য একটা গোল আর্মান্দো সাদিকুর। হুগো বোমাসের লং বল, আশিস রাইয়ের পাস। দিক বদলে জালে বল জড়ান আর্মান্দো। তাঁর গোলে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। এটি অফসাইড ছিল কিনা, এই নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। ধারাভাষ্যে অ্যালভিটো ডি’কুনহা বলছিলেন, আর্মান্দো অফসাইডে ছিলেন। যদিও সবটা এত দ্রুত হয়েছে সহকারী রেফারির ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন ছিল। ভিডিয়ো রিপ্লে থাকলে হয়তো প্রশ্নের উত্তর পেতেন রেফারি।

ওডিশা এফসির কোচ হিসেবে সুপার কাপ জিতেছিলেন ক্লিফোর্ড মিরান্ডা। মোহনবাগানে তিনি অ্যাসিস্ট্যান্ট কোচ হিসেবে যোগ দিয়েছেন এ মরসুমেই। ফেরান্দোকে সরিয়ে হাবাসকে কোচ করা হলেও তিনি এখনও দলের সঙ্গে যোগ দেননি। প্রথম ম্যাচে দায়িত্বে ক্লিফোর্ড মিরান্ডাই। ওডিশার মতো মোহনবাগানের হয়েও সুপার কাপ জেতাই লক্ষ্য। বেশ কয়েকজন তরুণ ফুটবলারকে সুযোগ দেন ক্লিফোর্ড। এর মধ্যে রাজ বাশফোর নজর কাড়েন। শেষ দিকে দ্বিতীয় হলুদ তথা রেড কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন অভিষেক সূর্যবংশী। জয়েও একটা অস্বস্তি থাকলো মোহনবাগানে।