Viral Video: সঙ্গীর মৃতদেহ দেখে প্রাণ গেল শোকে মুহ্যমান এক পাখির, ভিডিয়ো দেখে থামছে না চোখের জল

Latest Viral Video: এই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি নেটিজ়েনরা। এখনও পর্যন্ত ভিডিয়োটিতে অনেক লাইক আর ভিউ এসেছে। অনেকে অনেক কমেন্টও করেন। কেউ লিখেছেন, "পাখিদের মধ্য়েও মানুষের মতোই সব অনুভুতি রয়েছে।"

Viral Video: সঙ্গীর মৃতদেহ দেখে প্রাণ গেল শোকে মুহ্যমান এক পাখির, ভিডিয়ো দেখে থামছে না চোখের জল
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 22, 2023 | 6:38 PM

Viral Video Today: কাছের মানুষ বা প্রিয় মানুষকে হারানোর দুঃখ কেবল মানুষদের মধ্য়েই থাকে, তা নয়। মানুষের মতো পশু-পাখিরাও একই অনুভব করে। পশুরাও সন্তান হারা হলে, মানুষের মতোই কাঁদে। তেমনই একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যেখানে একটি পাখি তার সঙ্গীকে হারিয়ে জড়িয়ে ধরে কেঁদে যাচ্ছে। ভিডিয়োটি ভাইরাল হতেই অধিকাংশ নেটিজ়েন হতবাক হয়েছে। এমনকি চোখের জল ধরে রাখা দায় হয়ে পড়েছে। একটি পাখিটি মৃত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে আছে। আর তার উপরে অন্য একটি পাখি উঠে ঠোঁট দিয়ে তাকে জাগানোর চেষ্টা করছে। সঙ্গী ছাড়া যে জীবনটা কত একা হয় যায়, তা বুঝতে পেরেই তাকে কোনও মতে জাগানোর চেষ্টা করছে। একটা সময় আসে যখন সে তার সঙ্গীর শোকে সেই জায়গাতেই প্রাণ হারায়। প্রায় প্রতিদিনই অনেক রকম ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। কিন্তু এই ভিডিয়োটি দেখলে আপনার চোখে জল আসতে বাধ্য।

ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, একটি পাখি অন্য একটি পাখিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। মৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে তার সঙ্গী। যতই ডাকুক না কেন, সে যে একাবারেই আর সারা দেবে না, তা বুঝতে পারছে না পাখিটি। অনবরত ঠোঁট দিয়ে ধাক্কা দিয়ে জাগানোর চেষ্টা করছে। এক ব্যক্তি সেই মৃত পাখিটিকে ধরে সরানোর চেষ্টা করলে, সেও তার পিছু ছাড়ে না। ঠায় মৃত পাখিটির সামনে বসে থাকে। আর তার সঙ্গীর এভাবে চলে যাওয়া সে মেনে নিতে না পেরে শোকে সেখানেই তারও মৃত্যু হয়। ভিডিয়োর শেষে দেখা যাচ্ছে ব্যাক্তিটি দু’টি পাখিকে মৃত অবস্থায় নিয়ে গিয়ে মাটিতে রাখে।

এই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি নেটিজ়েনরা। এখনও পর্যন্ত ভিডিয়োটিতে অনেক লাইক আর ভিউ এসেছে। অনেকে অনেক কমেন্টও করেন। কেউ লিখেছেন, “পাখিদের মধ্য়েও মানুষের মতোই সব অনুভুতি রয়েছে।” আরও এক ব্যক্তি কমেন্টে লিখেছেন, “শোক সহ্য করতে না পেরে সেও মরে গেল।”