Viral Video: আর একটু হলেই ঢুলে পড়ে যেত, চলন্ত স্কুটারে বাঁ হাতে ছোট্ট ছেলেকে আঁকড়ে ‘সুপারহিরো’ বাবা

Viral Video Today: স্কুটার চালাচ্ছেন বাবা। আর সেই স্কুটারের পিছনে বসে রয়েছে তাঁর ছোট্ট সন্তান, যে ঘুমের ঘোরে ঢুলছে। সেই ছেলে যাতে স্কুটি থেকে না পড়ে যায়, বাঁ হাতে করে আঁকড়ে ধরে রেখেছে সুপারহিরো বাবা।

Viral Video: আর একটু হলেই ঢুলে পড়ে যেত, চলন্ত স্কুটারে বাঁ হাতে ছোট্ট ছেলেকে আঁকড়ে 'সুপারহিরো' বাবা
একহাত স্কুটারে, আর একহাত ছেলের পিঠে।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 05, 2022 | 9:22 PM

বাবারা যেন সত্যিই সুপারহিরো। সন্তানদের চোখে দেখা একমাত্র সুপারহিরো বাবারাই। অফিসের চাপ, বসের বকাঝকা, সংসারের হাজার-একটা কাজ সামলেও সন্তানের কর্তব্যে একনিষ্ঠ থাকেন তো বাবা-ই। সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে, তিনিই তো নিশ্চিত করেন। তার মন খারাপ, কারও কথায় কিছু মনে হয়েছে, তিনিই তো একবার দেখার পরেই বলে দেন। সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, স্কুটার চালাচ্ছেন বাবা। আর সেই স্কুটারের পিছনে বসে রয়েছে তাঁর ছোট্ট সন্তান, যে ঘুমের ঘোরে ঢুলছে। সেই ছেলে যাতে স্কুটি থেকে না পড়ে যায়, বাঁ হাতে করে আঁকড়ে ধরে রেখেছে সুপারহিরো বাবা।

ঘটনাটি চণ্ডীগড়ের। স্কুটারের নম্বর প্লেট থেকেই বিষয়টা জানা গিয়েছে। ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা গেল, বাবার স্কুটারের পিছনে চেপে যাচ্ছে ছোট্ট ছেলেটা। কিন্তু সে ঘুমন্ত। ঢুলেই যাচ্ছে। আর একটু হলেই হয়তো স্কুটার থেকে পড়ে যেত।

View this post on Instagram

A post shared by ABHISHEK THAPA (@abhi37920)

কিন্তু কোলের সন্তানকে পড়তে দেবে কে। বাবা আছেন যে, যিনি ওই স্কুটার চালাচ্ছেন। আর সেই স্কুটার চালাতে-চালাতেই তিনি বাঁ হাতে করে চেপে ধরে থাকলেন সন্তানকে। ছেলেটা এমন ভাবেই স্কুটারে ঘুমিয়ে গিয়েছিল যে, তার একটা দিক বিপজ্জনক ভাবে রাস্তার দিকে ঝুঁকে গিয়েছিল।

ইনস্টাগ্রামে গত 14 নভেম্বর এই ভিডিয়োটি শেয়ার করেন অভিষেক থাপা নামের এক ব্যক্তি। ভিডিয়োটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, “এই জন্যই তিনি বাবা।”

ভিডিয়োটির ভিউ 32,000 এরও বেশি ছাপিয়ে গিয়েছে, প্রায় 13 লাখ লাইক পড়েছে ভিডিয়োটিতে। কমেন্ট সেকশন ভরে গিয়েছে নানাবিধ মন্তব্যে। একজন বললেন, “আমার এখনও সেই দিনটার কথা মনে আছে, যেদিন প্রথম হিন্দি শিখতে গিয়েছিলাম। সেদিন খুব বৃষ্টি পড়ছিল। এইভাবেই স্কুটারে আমি আর বাবা যাচ্ছিলাম। আমাদের কাছে একটাই মাত্র রেইনকোট ছিল। আর বাবা সেটা খুলে আমাকে পরিয়ে দিয়েছিল।”