Mamata Banerjee: শিশুকে স্নেহস্পর্শ, অসুস্থ বৃদ্ধের খোঁজ; হেঁটে আলিপুরদুয়ারের পথে পথে মমতা
Alipurduar: এদিন এখানকার ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দেওয়ালে শ্যাওলা দেখে বিরক্ত হন মমতা। আলিপুরদুয়ার জেলা প্রেস ক্লাবের ভবন নিয়ে তিনি জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলেন। জানতে চান কেন ভবন তৈরিতে সময় লাগছে? মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু'পাশে ভিড় জমান সাধারণ মানুষ। রাস্তার ধারে বসেছিলেন এক বৃদ্ধ। অসুস্থ চেহারা। এগিয়ে গিয়ে তাঁর খোঁজখবর নেন মুখ্যমন্ত্রী।
আলিপুরদুয়ার: এর আগে চা বাগানে গিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে চা পাতা তুলতে দেখা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মকাইবাড়ি চা বাগানে চা পাতা তুলতে দেখা যায় তাঁকে। সেখানে চা বস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথাও বলেন মুখ্যমন্ত্রী। পাহাড়ের পর শনিবার ডুয়ার্সেও একইভাবে জনসংযোগ করতে দেখা যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
আলিপুরদুয়ার সার্কিট হাউসে ঢোকার কিছুক্ষণ পরই তিনি শহর ঘুরে দেখেন তিনি। কলেজ হল্ট হয়ে বক্সাফিডার রোড ধরে পায়ে হেঁটে এগোন তিনি। সেখান থেকে এদিন ডুয়ার্সকন্যায়ও যান মমতা। প্রায় ঘণ্টাখানেক হাঁটেন তিনি।
এদিন এখানকার ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দেওয়ালে শ্যাওলা দেখে বিরক্ত হন মমতা। আলিপুরদুয়ার জেলা প্রেস ক্লাবের ভবন নিয়ে তিনি জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলেন। জানতে চান কেন ভবন তৈরিতে সময় লাগছে? মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু’পাশে ভিড় জমান সাধারণ মানুষ। রাস্তার ধারে বসেছিলেন এক বৃদ্ধ। অসুস্থ চেহারা। এগিয়ে গিয়ে তাঁর খোঁজখবর নেন মুখ্যমন্ত্রী।
এদিনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাগডোগরা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে বলেন, “বাংলার বাড়ি, গ্রামীণ রাস্তা-সহ বাংলার প্রাপ্য টাকা নিয়ে আমি দিল্লি যাচ্ছি। বাংলা থেকে জিএসটি তুলে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের ভাগের টাকা আমরা পাচ্ছি না। ১৮-১৯-২০ ডিসেম্বর ডেট চেয়েছি প্রধানমন্ত্রীর। কয়েকজন সাংসদকে নিয়ে দেখা করতে চেয়েছি। আমি ১৭ তারিখ দিল্লি যাচ্ছি।”