Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Darjeeling Hills: পাহাড়ে ‘নকল’ টেটের অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালকে চিঠি বিধায়কের

Darjeeling: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে চিঠি পাঠালেন দার্জিলিঙের বিধায়ক নীরজ জিম্বা। চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখার ডিরেক্টর ও রাজ্যের ভিজিল্যান্স কমিশনের কাছেও। জিটিএ-অন্তর্ভুক্ত এলাকায় ২০২১ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের যে পরীক্ষা ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখার আবেদন জানিয়েছেন বিধায়ক নীরজ জিম্বা।

Darjeeling Hills: পাহাড়ে 'নকল' টেটের অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালকে চিঠি বিধায়কের
প্রতীকী ছবিImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 28, 2023 | 9:15 PM

দার্জিলিং: পাহাড়ে ‘নকল’ টেট পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগের কথা প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে পাহাড়ের রাজনীতিতে। এবার সেই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে চিঠি পাঠালেন দার্জিলিঙের বিধায়ক নীরজ জিম্বা। চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখার ডিরেক্টর ও রাজ্যের ভিজিল্যান্স কমিশনের কাছেও। জিটিএ-অন্তর্ভুক্ত এলাকায় ২০২১ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের যে পরীক্ষা ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখার আবেদন জানিয়েছেন বিধায়ক নীরজ জিম্বা।

দার্জিলিঙের জিটিএ-অন্তর্ভুক্ত এলাকায় ওই পরীক্ষা ঘিরে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি এক আরটিআই-এর জবাবে উঠে এসেছে, টেট পরীক্ষা নেওয়ার এককভাবে কোনও এক্তিয়ার জিটিএ-র নেই। তাহলে ওই পরীক্ষা কারা নিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে বিভিন্ন মহলে। শুধু তাই নয়, চাকরিপ্রার্থীরা পরীক্ষায় বসার জন্য যে ফি জমা দিয়েছিলেন, সেই বিপুল পরিমাণ টাকাই বা কোথায় গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন। সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছেন তিনি। সরব হয়েছে হামরো পার্টিও। তারা ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ জানিয়েছে বিষয়টি নিয়ে।

দার্জিলিঙের বিধায়ক নীরজ জিম্বা চিঠিতে লিখেছেন, পরীক্ষায় বসার জন্য প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থীর থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। জেনারেল ক্যাটেগরির চাকরিপ্রার্থীদের থেকে ২০০ টাকা করে এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতির মানুষদের থেকে ১০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে চিঠিতে দাবি বিধায়কের। বিধায়ক চিঠিতে আরও লিখেছেন, প্রায় ৪৪ হাজার চাকরিপ্রার্থী এই পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছিলেন।

এমন অবস্থায় তাই রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান ও সাংবিধানিক প্রধান উভয়ের কাছেই চিঠি পাঠিয়েছেন বিধায়ক। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখার জন্য অনুরোধ করেছেন বিধায়ক নীরজ জিম্বা।