Deadbody Recover: হাইড্রেনের উপর মুখ থুবড়ে পড়ে দেহ, মুকুন্দপুরের বাসিন্দার ভয়াবহ পরিণতি
Deadbody Recover: স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে খবর, রবিবার অন্ডালের মুকুন্দপুর ও পলাশকোলের মধ্যবর্তী এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা গঙ্গাধরের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন এই খবর জানাজানি হতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা বিনোদ হাঁড়ি জানান,"আমি প্রথম মৃতদেহটি পড়ে থাকতে দেখি। তারপরই প্রতিবেশীদের বিষয়টি জানাই। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।"
দুর্গাপুর: সম্প্রতি অন্ডালে খুন হয়েছিলেন এক ইসিএল কর্মী। পুলিশের দাবি, টোটোতে উঠিয়ে গলায় গামছা পেঁচিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। এরপর হাত পা দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলে রাখা হয় জঙ্গলের ধারে। চাঞ্চল্যকর বিষয় যে, চাকরির লোভে খোদ ছেলের বিরুদ্ধেই বাবাকে খুনের অভিযোগ উঠল। ঘটনার পর আবার এক ইসিএল কর্মীর দেহ উদ্ধার হল। সাত সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে মৃতদেহ দেখে চক্ষু-চড়কগাছ হওয়ার জোগাড়। ড্রেনের মধ্যে উপর উপুড় হয়ে পড়ে রয়েছে দেহ। জানা গিয়েছে, সেটি এক ইসিএল কর্মীর। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে অন্ডাল থানার পুলিশ। মৃত খনি কর্মীর নাম গঙ্গাধর প্রধান (৪৫)। তিনি অন্ডালের মুকুন্দপুরের বাসিন্দা।
স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে খবর, রবিবার অন্ডালের মুকুন্দপুর ও পলাশকোলের মধ্যবর্তী এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা গঙ্গাধরের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন এই খবর জানাজানি হতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা বিনোদ হাঁড়ি জানান,”আমি প্রথম মৃতদেহটি পড়ে থাকতে দেখি। তারপরই প্রতিবেশীদের বিষয়টি জানাই। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।”
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় অন্ডাল থানার পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। কোনও বিবাদের জেরে খুন না অন্য কোনও কারণে মৃত্যু হয়েছে জানতে তদন্ত শুরু করেছে অন্ডাল থানার পুলিশ। প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য, এর আগে ইসিএলের খোলামুখ খনিতে চাপা পড়ে মৃত্যু হয় দু’জনের। সেই ঘটনাটি ঘটেছিল রানিগঞ্জের আমরাসতা এলাকায়। জানতে পারা যায়, ইসিএল-এর খোলামুখ খনিতে চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ওই দুজনের। এরপর আজ আবার ইসিএল কর্মীর মৃত্যুতে কার্যত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।