Hooghly Ganga: হুগলিতে গঙ্গা বক্ষে ভাঙন রুখতে তৎপর সেচ দফতর
Hooghly Ganga: বিজেপি হুগলি সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ। তিনি বলেন, "যদি সঠিক তদন্ত হয় তাহলেই বোঝা যাবে সেই টাকা কোথায় খরচ হচ্ছে?"
হুগলি: গঙ্গা বক্ষে ভাঙন রুখতে নদীপথে নৌকো করে পর্যবেক্ষণ করলেন সেচ দফতরের ইঞ্জিনিয়ার,জেলা প্রশাসন,পুরসভা প্রতিনিধি দল। ফরাক্কা ব্যারেজ থেকে গঙ্গাসাগর পর্যন্ত ৪২৩ কিলোমিটার গঙ্গা প্রশস্ত। ৭৮ কিলোমিটার হুগলির ভেতর পড়ে। পুজোর ভেতর সমস্ত জায়গার ভাঙন দেখে ডিপিআর তৈরি হবে। পুজোর পরেই কাজ শুরু হবে।
সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই বলাগড় ব্লকের বেশ কিছু জায়গায় কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। একটি প্রপোজাল করা হয়েছে নদীর ভেতর যে চর পড়ছে, সেই চড়া ড্রেসিং যদি সরকার না করে তাহলে কাউকে লিজে দিয়ে চর কাটা হবে। তাতে সরকারেরও আয় হবে, তার সঙ্গে সঙ্গে গঙ্গার গভীরতাও বেড়ে যাবে।
শ্রীরামপুর পুরসভার এলাকার গঙ্গা ভাঙন পরিদর্শন করেন ইঞ্জিনিয়াররা। এই ভাঙন নিয়ে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে শ্রীরামপুর পৌরসভার সিআইসি মেম্বার সন্তোষ সিং। তিনি জানান, কেন্দ্রীয় সরকার গঙ্গার নাম করেই কাজ করছে। কিন্তু গঙ্গার জন্য কিছু করছেন না পোর্ট ট্রাস্ট ইচ্ছাকৃতভাবেই ঢিলামি দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার শুধু নাম পরিবর্তন করছে কাজ কিছু করছে না।
বিজেপি হুগলি সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ। তিনি বলেন, “যদি সঠিক তদন্ত হয় তাহলেই বোঝা যাবে সেই টাকা কোথায় খরচ হচ্ছে?”
রাজ্য সরকার যদি তদন্তে করতে না পারে ইডি- সিবিআই তদন্ত করলেই সামনে চলে আসবে, এই টাকা কাদের কাছে যাচ্ছে।