Fire in Howrah: পুড়ে খাক ডুমুরজলা স্টেডিয়ামের কাছের ঝুপড়ি, ১০ ইঞ্জিনের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আগুন
Fire in Howrah: আগুনের গ্রাসে বস্তিতে একের পর এক সিলিন্ডার ফাটার শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। দুর্ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে দমকলের চারটি ইঞ্জিন। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে চলছে আগুন নেভানোর কাজ। তবে আগুনের যে ভয়ঙ্কর চেহারা, তাতে দমকলের ইঞ্জিনের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
হাওড়া: ভরসন্ধেয় ভয়াবহ আগুন। মঙ্গলবার সন্ধেয় হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামের কাছে ড্রেনেজ ক্যানেল রোডের ধারে একটি বস্তিতে আগুন লাগে। আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করেছে একের পর এক ঝুপড়ি। কীভাবে আগুন লাগল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে এই ঘটনা ঘটেছে। আগুনের গ্রাসে বস্তিতে একের পর এক সিলিন্ডার ফাটার শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। দুর্ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে দমকলের চারটি ইঞ্জিন। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে চলছে আগুন নেভানোর কাজ। তবে আগুনের যে ভয়ঙ্কর চেহারা, তাতে দমকলের ইঞ্জিনের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ভরসন্ধেয় এমন ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ডে আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, দশটি ইঞ্জিনের চেষ্টা নিয়ন্ত্রণে এসেছে আগুন।
#WatchNow: হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামের কাছে ভয়াবহ আগ্নিকাণ্ড। ঘটনাস্থলে আগুন নেভাতে পৌঁছায় দমকলের চারটি ইঞ্জিন।
WATCH LIVE: https://t.co/Z9cGg0kjDs#Fire | #Howrah | #FireBrigade pic.twitter.com/dBnYLSNRVH
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2023
হাওড়ার ডুমুরজলার এই বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এলাকাবাসীরাই প্রথমে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। ধোঁয়া বেরতে দেখেই হাতের সামনে যে যা পেয়েছেন, তাতেই জল ভরে নিয়ে আগুন নেভাতে ছোটেন। কিন্তু অনেকের ঘরেই ততক্ষণে আগুন ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। ঘরের ভিতর থেকে জরুরি কাগজপত্র, টাকা পয়সা কিছুই বের করতে পারেননি তাঁরা। স্থানীয় সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, প্রায় একশোর বেশি ঝুপড়ি আগুনে পুড়ে গিয়েছে। ঝুপড়িগুলির ভিতরে কেউ আটকে পড়েছিল কি না, সেই বিষয়টিও এখনও স্পষ্ট নয়।
এদিকে আগুন লাগার ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু পৌঁছে গিয়েছেন ঘটনাস্থলে। মন্ত্রী জানাচ্ছেন, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই ৫-৬টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে গিয়েছে। আরও ইঞ্জিন আসছে। যাতে আগুন নতুন করে না ছড়ায়, সেই চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে ঘর তৈরি করে দেওয়ার বিষয়েও আশ্বস্ত করেন মন্ত্রী সুজিত বসু।