STF: জেলে থাকা জেএমবি জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেল এসটিএফ

STF: আনসারুল্লা বাংলা টিমের ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে অসম STF। আর ২ জন গ্রেফতার হয়েছে বাংলা থেকে। তাঁদের জেরা করেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। একদম বাংলাদেশের মডেলেই জেলেও স্লিপার সেল তৈরি করে।

STF: জেলে থাকা জেএমবি জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেল এসটিএফ
গ্রেফতার আনসারুল্লা বাংলা টিমের সদস্য (ফাইল ছবি)Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 05, 2025 | 6:56 PM

মুর্শিদাবাদ: জেলে থাকা জেএমবি জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেল এসটিএফ।খাগড়াগড় বিস্ফোরণের জড়িত জেএমবি জঙ্গি তারিকুল ইসলামকে জেলে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করে এসটিএফ। সেই আবেদন মঞ্জুর হয়েছে বলে জানা গিয়েছে এসটিএফ সূত্রে। আব্বাস মিনারুলদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গিয়েছে, খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ডে জেলে থাকা তারিকুলই জেল থেকে বিভিন্ন সময় নির্দেশ দিত। এবং তার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। সে জেলে থাকা জেএমবি জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেছে বহরমপুরে আদালতে আবেদন করে।

প্রসঙ্গত,  আনসারুল্লা বাংলা টিমের ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে অসম STF। আর ২ জন গ্রেফতার হয়েছে বাংলা থেকে। তাঁদের জেরা করেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। একদম বাংলাদেশের মডেলেই জেলেও স্লিপার সেল তৈরি করে। বাংলার যে সমস্ত জেলে খাগড়াগড় বিস্ফোরণকাণ্ডে ধৃতরা রয়েছে, বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণেও যারা ধরা পড়েছে, তাদের নিয়ে চলছে স্লিপার সেল। তাদের সঙ্গে বাইরে থাকা সদস্যদের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। জানা যাচ্ছে, তাদের মধ্যে তথ্যের আদানপ্রদান হত, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হত।

জানা যাচ্ছে, বহরমপুর জেলে থেকে তারিকুল ইসলাম ওরফে সুমন, যে খাগড়াগড় বিস্ফোরণে অন্যতম অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত, তার সঙ্গে নূর ইসলামের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। এই নূর ইসলাম হল আনসারুল বাংলা টিমের সদস্য, তাকে কাকড়াঝোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়। নূর একাধিকবার ফালাকাটায় এসে মিটিং করেছিল। অর্থাৎ কোথাও জেলের মধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে মডিউলগুলো যোগাযোগ রেখে যাচ্ছিল।