Murshidabad: মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালে আবারও শিশুমৃত্যুর অভিযোগ

Murshidabad: মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অমিত দাঁ বলেন, "আমাদের কাছে এরকম অফিশিয়াল কোনও ডকুমেন্ট নেই যেখানে বলতে পারব ৭-৮ জন মারা গিয়েছে। তবে মুর্শিদাবাদ অনেক বড় জেলা। একটাই মেডিক্যাল কলেজ। প্রচুর শিশু আছে। আমাদের ডাক্তারবাবুরা সাধ্যমত চেষ্টা করেন।"

Murshidabad: মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালে আবারও শিশুমৃত্যুর অভিযোগ
ফাইল ছবি। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 04, 2024 | 11:25 PM

মুর্শিদাবাদ: আবারও মুর্শিদাবাদে পরপর শিশুমৃত্যুর অভিযোগ উঠছে। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় বাড়ছে উদ্বেগ। সূত্রের খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় সাত শিশুর মৃত্যু হয়েছে এখানে। অসুস্থ বাচ্চা নিয়ে হাসপাতালে আসতেও ভয় পাচ্ছেন পরিবারের লোকেরা। যদি এই বিষয়ে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অমিত দাঁ জানান, তাঁদের কাছে একটা শিশুও এলে তাকে সুস্থ করে বাড়ি পাঠানোই লক্ষ্য থাকে। তবে এক্ষেত্রে অপুষ্টি একটা কারণ হতে পারে বলে মনে করছে চিকিৎসক মহল।

সূত্রের খবর, প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ৪ জন শিশুর মৃত্যু হয়। কয়েক মাস আগে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একদিনে ১০ শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। তারপর জেলায় আসেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা।

মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অমিত দাঁ বলেন, “আমাদের কাছে এরকম অফিশিয়াল কোনও ডকুমেন্ট নেই যেখানে বলতে পারব ৭-৮ জন মারা গিয়েছে। তবে মুর্শিদাবাদ অনেক বড় জেলা। একটাই মেডিক্যাল কলেজ। প্রচুর শিশু আছে। আমাদের ডাক্তারবাবুরা সাধ্যমত চেষ্টা করেন।”

রেজিনগরের হাসিবুল শেখের নাতিও মারা গিয়েছে। তিনি বলেন, “আমি তো আজ দেখলাম তিনটে বাচ্চা মারা গিয়েছে দেখলাম। বহরমপুর নার্সিংহোম থেকে এখানে নিয়ে আসি।” এমনও অভিযোগ ওঠে দেহ ফেলে রাখা হয়, যাতে সংখ্যাটা না বাড়ে। পরে খাতায় এন্ট্রি করা হয় বিস্তারিত। যদিও হাসপাতালের প্রিন্সিপাল এ প্রসঙ্গে বলেন, “এভাবে মৃতদেহ তো ফেলে রাখা যায় না। তবে মৃত ঘোষণা করতে গেলে ৫-৬ ঘণ্টা নিয়ে তারপর তা বলা যায়। দেহ ২৪ ঘণ্টা তো ফেলে রাখা যায় না। তাতে তো দেহ নষ্ট হয়ে যাবে।”