Barasat: বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু? মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে শরিফুলের পরিবারের পাশে TMC
Barasat: উল্লেখ্য, বুধবার দেগঙ্গার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বাইক দুর্ঘটনা আহত হন। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁর পরিবারের লোকজন বারাসতের একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যান। পরবর্তীকালে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার একটি হাসপাতালে।
বারাসত: জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতিতে রয়েছেন। মৃতের পরিবারের দাবি, সেই কারণে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে তাদের বাড়ির ছেলের। বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী ও এলাকার তৃণমূল বিধায়ক পৌঁছলেন মৃতের বাড়িতে। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি মৃতের স্ত্রীকে চাকরির প্রতিশ্রুতিও দিলেন।
উল্লেখ্য, বুধবার দেগঙ্গার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বাইক দুর্ঘটনা আহত হন। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁর পরিবারের লোকজন বারাসতের একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যান। পরবর্তীকালে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার একটি হাসপাতালে। পরিবারের দাবি, হাসপাতালে গিয়ে কোনও চিকিৎসা না পেয়ে আবার বারাসাতের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করেন শরিফুলকে। সেখানে মৃত্যু হয় পরিবারের।
মৃতের পরিবারের দাবি, বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে শরিফুলের। এরপর বৃহস্পতিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী দেগঙ্গার বিধায়ক রহিমা মণ্ডল শরিফুলের বাড়িতে যান। পাশে থাকার আশ্বাস দেন। সরকারিভাবে শরিফুলের স্ত্রীকে একটি কাজ দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করেন। মৃতের পরিবারের এক সদস্য বলেন, “চিকিৎসকরা রাজ্য সরকারের কথা মানছেন না। আরজি করের জন্য কোনও হাসপাতালে দেখবেন না। আমাদের মতো গরিব মানুষ কোথায় যাবেন।” অপরদিকে, নারায়ণ গোস্বামী বলেন, “ডাক্তরই ঈশ্বর, ডাক্তারই গড। আপনারাই দয়া করে বিবেচনা করবেন।”