ICDS Center: খিচুড়িতে ভাসছে কালো-কালো পোকা, অভিযোগ এই খাবার দেওয়া হয় শিশুদের মিডে-মিলে
ICDS Center: এমনকী যে চালের রান্না হয় তার মানও খুবই নিম্ন। অভিযোগের তালিকা আরও বড়। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের যে ঘর আছে তার উপরে টিনের ছাউনি। সেই জল ড্রামে ধরে রাখা হয়। তারপর সেই জল দিয়ে শিশুদের খিচুড়ি রান্না করা হয় বলে দাবি অভিভাবকদের। এক অভিভাবক জানালেন, "বাচ্চারা এই খাবার বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তা খাওয়া যাচ্ছে না। অসুবিধা হচ্ছে। প্রতিদিন খাবার ফেলা যাচ্ছে। অনেক বাচ্চা আবার অসুস্থ হয়ে পড়ছে।"
বসিরহাট: শিশুদের মিড-ডে মিলের খাবারে সাপ,ব্যাঙ,কেন্ন ইত্যাদি-ইত্যাদি পড়ে থাকার অভিযোগ আগেই উঠেছিল। নিম্নমানের খাবার পরিবেশন করা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে অনেকবার। সেই একই ধারা বজায় রাখল বসিরহাটের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের পারঘুমটি এলাকার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র। সেখানে আইসিডিএস সেন্টারের শিশুদের খিচুড়িতে মিলল পোকা। শুধু তাই নয় অভিভাবকদের অভিযোগ, সেই খাবার খেয়ে অসুস্থ অনেক শিশু।
বসিরহাটের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের পারঘুমটি ২৪০নং বুথের ১০২নং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ঘটনা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে দেওয়া খিচুড়িতে ভাসছে পোকা। এমনকী, যে চালের রান্না হয় তার মানও খুবই নিম্ন। অভিযোগের তালিকা আরও বড়। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের যে ঘর আছে তার উপরে টিনের ছাউনি। সেই জল ড্রামে ধরে রাখা হয়। তারপর সেই জল দিয়ে শিশুদের খিচুড়ি রান্না করা হয় বলে দাবি অভিভাবকদের। এক অভিভাবক জানালেন, “বাচ্চারা এই খাবার বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তা খাওয়া যাচ্ছে না। অসুবিধা হচ্ছে। প্রতিদিন খাবার ফেলা যাচ্ছে। অনেক বাচ্চা আবার অসুস্থ হয়ে পড়ছে।”
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সুরজিৎ বর্মণের দাবি কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের যৌথ প্রচেষ্টায় আইসিডিএস চলে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার গত দেড় বছর ধরে কোনও অর্থ দেয় না। সেই কারণে এই অসুবিধা। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিরসন করার চেষ্টা করব। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী বলেন, “আমরা চাল বেছেই রান্না করছি। আসলে চাল থাকা সত্ত্বেও ফের চাল দিয়ে যাচ্ছে সেই কারণে আগের চালে পোকা ধরছে”