Cattle Smuggling: ছোট্ট পরিসরে ঠাসাঠাসি, গাদাগাদি করে রাখা! কন্টেনারে পাচার হচ্ছিল ১০৩টি গরু
Cattle Smuggling: গাড়ি দুটি আটক করতে দেখা যায় দুটি মোট ১০৩ টি গরু রয়েছে ঠাসাঠাসি করে রাখা। যার মধ্যে একটি গরু মারা গেছে। গরুগুলির চালান বা উপযুক্ত কাগজ দেখাতে পারেনি চালক। ঘটনায় কন্টেনার চালক, খালাসি-সহ মোট ছয় জনকে পুলিশ আটক করে।
আসানসোল: কন্টেনারের ভেতর ১০৩ টি গরু! বাংলায় ঢোকার আগে আটকে দিল জামতারা জেলা পুলিশ। সীমান্তে যে গরু পাচার চক্র অব্যাহত, আরও একবার তার প্রমাণ মিলল। বিহার থেকে বাংলা ঝাড়খণ্ডের সীমানার বিভিন্ন করিডর হয়ে বাংলায় ঢুকছে গরু বোঝাই কন্টেনার। তবে বাংলায় ঢোকার আগেই ঝাড়খণ্ডের জামতারা জেলার মিহিজাম থানার পুলিশ দুটি গরু বোঝাই কন্টেনার ধরে ফেলে। মঙ্গলবার রাতে পশ্চিম বর্ধমান জেলার রূপনারায়ণপুর চেকপোস্টের ৩ কিলোমিটার আগে জামতারা জেলার অন্তর্গত কানগই রেল ফটকে মিহিজাম থানার পুলিশ ধরে ফেলে কন্টেনার দুটি।
গাড়ি দুটি আটক করতে দেখা যায় দুটি মোট ১০৩ টি গরু রয়েছে ঠাসাঠাসি করে রাখা। যার মধ্যে একটি গরু মারা গেছে। গরুগুলির চালান বা উপযুক্ত কাগজ দেখাতে পারেনি চালক। ঘটনায় কন্টেনার চালক, খালাসি-সহ মোট ছয় জনকে পুলিশ আটক করে।
গরুগুলিকে স্থানীয় পরিত্যক্ত একটি কারখানার খোলা প্রাঙ্গনে ছেড়ে দেওয়া হয়। যোগাযোগ করা হয় গোশালার সঙ্গে। আপাতত জামতারা সদরের একটি গোশালাতে ওই গরুগুলি পাঠানো হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই প্রথম নয় ঝাড়খণ্ড হয়ে বাংলা ঢোকার জন্য মোট আটটি নাকা পয়েন্ট রয়েছে। কোনওটি ধানবাদ জেলা হয়ে কোনওটি দুমকা জেলা হয়। আবার কোনওটি জামতারা জেলা হয়ে আসানসোল ঢোকা যায়। এবার দেখা যাচ্ছে জামতারা জেলা হয়ে এই পাচারের গরু বাংলায় ঢোকার চেষ্টা করেছিল। পুলিশ আগেই আটকে দেয়।