Physical Harassment: নাবালিকাকে বাড়ির পাশ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ১

Physical Harassment: নাবালিকাকে বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে একটি মদের দোকানের পাশে নির্জন এলাকায় ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

Physical Harassment: নাবালিকাকে বাড়ির পাশ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ১
(প্রতীকী ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 22, 2022 | 2:12 PM

দাসপুর: ফের এক নাবালিকাকে ধর্ষণের (Physical Harassment) অভিযোগ। এবার পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) দাসপুর থানা এলাকায়। নাবালিকাকে বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে একটি মদের দোকানের পাশে নির্জন এলাকায় ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতেই গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। ধর্ষিতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তর বিরুদ্ধে যৌন অপরাধ বিরোধী শিশু-সুরক্ষা আইন তথা পসকো ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। শনিবার অভিযুক্তকে ঘাটাল মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে।

এদিকে ওই অভিযুক্তর দাবি, ওই নাবালিকার সঙ্গে তার আগে থেকে পরিচিতি ছিল এবং ওই নাবালিকাই যুবককে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, ওই যুবকের সঙ্গে আগে থেকে নাবালিকার পরিচিতি ছিল কি না, ঘটনায় আরও কেউ জড়িত রয়েছে কি না, সেই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন পুলিশ আধিকারিকরা। অভিযুক্ত ওই যুবককে জেরা করে এই ঘটনার আরও বিশদে তথ্য পেতে চাইছে দাসপুর থানার পুলিশ।

প্রসঙ্গত, সপ্তাহখানেক আগেও দাসপুর থানা এলাকায় এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। অভিযোগ ছিল মদের ঠেক থেকে ফেরার সময় দুই যুবক মুখে কাপড় বেঁধে এক নাবালিকাকে গণধর্ষণ করেছিল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দুই যুবককে গ্রেফতারও করেছিল পুলিশ। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ। এবার বাড়ির পাশ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে এলাকারই একটি মদের দোকানের পাশে নির্জন এলাকায় ধর্ষণের অভিযোগ উঠল। ঘটনায় ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে চারিদিকে। গ্রেফতার হওয়া ওই যুবক আগে থেকেই ওই জায়গাটিকে বেছে রেখেছিল কি না, সেই বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। তবে বার বার এমন পৈশাচিক ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে নারী নিরাপত্তা নিয়ে। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখছেন পুলিশকর্মীরা।