ঘাটালে আদিবাসী মহিলা ‘কর্মী’র দেহ, ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ বিজেপির
পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘাটালে এক আদিবাসী মহিলার দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তাঁকে দলের কর্মী বলে দাবি করে ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে টুইট করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য। Mina Karai, a tribal woman and BJP worker from Debra, was brutally raped and murdered. Crime against women has risen […]
পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘাটালে এক আদিবাসী মহিলার দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তাঁকে দলের কর্মী বলে দাবি করে ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে টুইট করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য।
Mina Karai, a tribal woman and BJP worker from Debra, was brutally raped and murdered. Crime against women has risen sharply under Pishi. Instead of acting against criminals she stopped sending data to NCRB. In this case, criminals come from Pishi’ vote bank, so expect no action! pic.twitter.com/hDJBAocvgR
— Amit Malviya (@amitmalviya) January 10, 2021
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সকালে বছর পঁয়ত্রিশের ওই মহিলার দেহ পাওয়া যায় ডেবরার খোলাবাজার এলাকার ধানজমি থেকে। মৃতার বাড়ি বারুনিয়া এলাকায় । মৃতার স্বামীর বয়ান অনুযায়ী, শনিবার সন্ধ্যায় তিনি বাড়ি থেকে বের হন। ঘরে একা ছিলেন তাঁর স্ত্রী। ফিরে এসে তিনি স্ত্রীকে দেখতে পান না। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর খোঁজ শুরু করেন আশেপাশে। সম্ভাব্য সমস্ত জায়গায় খোঁজ করার পরও তাঁকে পাননি।
আরও পড়ুন: থানায় দৌড়ে আসেন বিধ্বস্ত তরুণী, ফাঁস করলেন রাজারহাটের অভিজাত আবাসনের ভিতরের কীর্তি!
রবিবার সকালে প্রতিবেশীদের কাছ থেকেই তাঁর স্ত্রীর দেহ উদ্ধারের খবর পান। পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। পুলিসকর্তা জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। খুনের আগে যৌন নির্যাতন হয়েছে কিনা তা রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত বলা যাবে না বলে জানান তিনি। দেহে একাধিক ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে।
এপ্রসঙ্গে মুখ খোলেন বিজেপিনেত্রী ভারতী ঘোষও। তিনি বলেন, “তৃণমূলের দাদাদের কীর্তি এটি। বারবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও প্রশাসন থেকে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।” মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “হাথরসে ধর্ষণের প্রতিবাদে হেঁটেছিলেন তিনি। অথচ এই রাজ্যে একের পর এক মহিলা নির্যাতনের শিকার হলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চুপ।”