Minor Suicide: বন্ধ ঘরে গলায় দড়ি, বাবা-মা-কে ফাঁকি দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেল ষষ্ঠ শ্রেণির মেয়েটা
Minor Suicide: সঞ্চিতার পরিবারের সদস্যরা জানান যে, প্রতিদিনের মতোই খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমোতে গিয়েছিল সে। আজ সকালে মেলে তার ঝুলন্ত দেহ।
মেমারী: ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল সঞ্চিতা। স্কুল যেত, পড়াশোনা করত, বাড়িতে ফিরত, খেলা-ঘুমানো সবই করত। কিন্তু এই সবের মধ্যেও যে কঠীন সিদ্ধান্ত মনে-মনে নিতে চলছে তা ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি পরিবার। বাড়ির মেয়েকে এত কম বয়সে এভাবে চিরতরে চলে যেতে হবে তা ভেবেই বারে-বারে কান্নায় ভেঙে পড়েছে নাবালিকার মা-বাবা।
পূর্ব বর্ধমানের মেমারীর দুর্গাডাঙা এলাকা ঘটনা। সেখানে ষষ্ঠ শ্রেণির সঞ্চিতা কর্মকার কৈলির (১২) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল রবিবার। পরিবার সূত্রে খবর, শনিবার রাত্রিবেলা নিজের ঘরেই গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মেলে সঞ্চিতার নিথর দেহ। তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে মেমারী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।
সঞ্চিতার পরিবারের সদস্যরা জানান যে, প্রতিদিনের মতোই খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমোতে গিয়েছিল সে। আজ সকালে মেলে তার ঝুলন্ত দেহ। গোটা ঘটনায় পুলিশ ইতিমধ্যে অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।
মৃতের বাবা বলেন, “আমি তো জানতাম না কিছুই। রাত্রিবেলা বাড়িতে এসে শুনলাম আমার মেয়ে গলায় দড়ি দিয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলাম। বলল মারা গিয়েছে। কিছুই বুঝতে পারছি না।