Ram Mandir: রাম মন্দিরে পুজো সারলেন স্ত্রী, ঘণ্টা বাজালেন তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু
Dibendyu Adhikari: সোমবার শীতে কাঁপছে গোটা দেশ। বাংলার তাপমাত্রাও হাড় কাঁপানো। তার মধ্যেই সাতসকালে সস্ত্রীক কাঁথির রামের মন্দিরে পৌঁছন তৃণমূল সাংসদ। পুজোর লাইনে দাঁড়ান। মন্দিরের সামনে থেকেই পুজোর উপকরণ কেনেন সাংসদ পত্নী।
পূর্ব মেদিনীপুর: সকাল সকাল স্ত্রীকে নিয়ে রামমন্দিরে তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। স্ত্রী পুজো দিলেন, পিছনে দাঁড়িয়ে ঘণ্টা বাজালেন সাংসদ। অযোধ্যায় যখন রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা, তখন স্ত্রীকে নিয়ে রামমন্দিরে পুজো দিলেন দিব্যেন্দু। সঙ্গে আবার শিবের পুজোও করলেন তিনি। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের মুহূর্তের আগে বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে মন্দিরগুলিও সেজে উঠেছে। সকাল হতেই শিবের ও রামের একাধিক মন্দিরে পুজো দিচ্ছেন ভক্তরা।
সোমবার শীতে কাঁপছে গোটা দেশ। বাংলার তাপমাত্রাও হাড় কাঁপানো। তার মধ্যেই সাতসকালে সস্ত্রীক কাঁথির রামের মন্দিরে পৌঁছন তৃণমূল সাংসদ। পুজোর লাইনে দাঁড়ান। মন্দিরের সামনে থেকেই পুজোর উপকরণ কেনেন সাংসদ পত্নী। তারপর রামের পুজো সারেন। স্ত্রী যখন পুজো দিচ্ছিলেন, তখন পিছনে দাঁড়িয়ে ঘণ্টার রশি টানতেও দেখা গিয়েছে সাংসদকে।
সাংসদ জানালেন, রামের পুজো শুরু হলে তিনি আবার আসবেন পরিবার নিয়ে পুজো দেখতে। তিনি প্রার্থনা করেন, সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষের কল্যাণ এবং জীবন সুখময় হয়ে উঠুক। তিনি বলেন, “আজকে একটি ঐতিহাসিক দিন। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে। দেশে শ্রীরামচন্দ্রের আর্শীবাদ বর্ষিত হোক। দেশের উন্নয়ন হোক। ”
এদিনই আবার পার্কসার্কাস থেকে সংহতি যাত্রার ডাক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সংহতি দিবস নিয়ে তিনি বলেন, “উচ্চ আদালতের নির্দেশে হবে। সবার অধিকার রয়েছে। নির্দেশ মেনেই করতে হবে। আমি সেটাকেও স্বাগত জানাচ্ছি।”