Kanthi Municipality: নিজেদের দলের নেতাকে পদ থেকে সরিয়ে আনন্দ করল তৃণমূল
Kanthi Municipality: জানা গিয়েছে, এদিনের অনাস্থা বৈঠকে সকাল ১০ টায় কাউন্সিলররা এলেও পৌরসভার বোর্ড রুম ও খাতা অমিল ছিল প্রথমে। পরে সাড়ে এগারোটার পর কাউন্সিলর সহ উপ পৌরপ্রধান সুপ্রকাশ গিরিরা পৌরসভার বোর্ড রুমে ঢোকেন।
কাঁথি: নাটকীয় পরিস্থিতি কাঁথি পৌরসভার অনাস্থা ঘিরে। পূর্ব ঘোষণা মতোই কাঁথি পৌরসভার পুর প্রধান সুবল মান্নার বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছে কাঁথি পৌরসভার বাকি ১৬ কাউন্সিলর। দলের নির্দেশ অমান্য করে কলকাতা হাইকোর্টে ইতিমধ্যে গিয়েছেন সুবল মান্না। সেই মতো পৌরসভার ২১ কাউন্সিলরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, এদিনের অনাস্থা বৈঠকে সকাল ১০ টায় কাউন্সিলররা এলেও পৌরসভার বোর্ড রুম ও খাতা অমিল ছিল প্রথমে। পরে সাড়ে এগারোটার পর কাউন্সিলর সহ উপ পৌরপ্রধান সুপ্রকাশ গিরিরা পৌরসভার বোর্ড রুমে ঢোকেন। প্রায় ঘণ্টা খানেক বৈঠক হওয়ার পর, ষোলো জন কাউন্সিলর একত্রিত হয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
এদিনের বৈঠকের কনভেনর উপ পৌর প্রধান সুপ্রকাশ গিরি বলেন, “এদিন আমরা ২১ জন কাউন্সিলরকে বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার বার্তা পাঠিয়েছিলাম। বিরোধী বিজেপি কাউন্সিলর না এলেও, নির্দল কাউন্সিলর সহ ১৬ জন উপস্থিত ছিলেন। তৃণমূলের ১৬ কাউন্সিলরের সর্বসম্মতি নিয়ে অনাস্থা প্রস্তাব পাস হয়েছে। এবং সরকারি নিয়ম ও পৌর আইন মেনেই এই মিটিং হয়েছে। সম্মতি সূচি প্রশাসনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। পরবর্তীতে দলের নির্দেশ যেমন হবে তিনি পৌর প্রধান হবে। আর সুবল মান্না আইনের দ্বারস্থ হয়েছেন,আইন আইনের পথে চলবে।”
পরবর্তীতে পৌরসভার সামনে দলের তৃণমূল কাউন্সিলর ও পৌরসভার পৌরপ্রধান সুবল মান্না অপসারণ হতেই সবুজ আবিরের খেলায় মাতলেন তৃণমূল কর্মী ও কাউন্সিলররা। বাজি ফাটানো, মিষ্টি বিতরণ সহ সবুজ আবিরের খেলায় মত্ত হন তৃণমূল কর্মচারী সংগঠনের কর্মীরাও।