WB Governor: সুবল বিতর্ক আবহে রাজ্যপালের সঙ্গে আজ দেখা করবেন শুভেন্দুর বাবা ও ভাই

শিশির অধিকারী এবং দিব্যেন্দু এখনও খাতায় কলমে তৃণমূলেরই সাংসদ। যদিও শুভেন্দুর বিজেপি-তে যোগদানের পর থেকেই শিশির ও দিব্যেন্দুর সঙ্গে দূরত্ব অনেকটাই বেড়েছে দলের। আবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে রাজ্য সরকারের দ্বন্দ্ব দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। এই আবহেই শিশির ও দিব্যেন্দুর রাজভবনে আমন্ত্রণ ঘিরে নতুন জল্পনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

WB Governor: সুবল বিতর্ক আবহে রাজ্যপালের সঙ্গে আজ দেখা করবেন শুভেন্দুর বাবা ও ভাই
রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতে শিশির-দিব্যেন্দুImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 08, 2024 | 9:39 AM

কাঁথি: বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাবা শিশির অধিকারী এবং ভাই দিব্যেন্দু অধিকারীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সোমবার বিকালে রাজভবনে ২ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। রবিবার এ কথা জানিয়েছেন দিব্যেন্দু। ‘সৌজন্য সাক্ষাতের’ জন্যই এই আমন্ত্রণ বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু দিব্যেন্দু এই দাবি করলেও রাজনৈতিক গুঞ্জন চাপা পড়েনি।

২০২১ সালে বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপি-তে যোগ দেন শুভেন্দু অধিকারী। যদিও শিশির অধিকারী এবং দিব্যেন্দু এখনও খাতায় কলমে তৃণমূলেরই সাংসদ। যদিও শুভেন্দুর বিজেপি-তে যোগদানের পর থেকেই শিশির ও দিব্যেন্দুর সঙ্গে দূরত্ব অনেকটাই বেড়েছে দলের। আবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে রাজ্য সরকারের দ্বন্দ্ব দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। এই আবহেই শিশির ও দিব্যেন্দুর রাজভবনে আমন্ত্রণ ঘিরে নতুন জল্পনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

রবিবর পূর্ব মেদিনীপুরে একাধিক দলীয় কর্মসূচি সেরে কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর গিয়েছিলেন অধিকারী পরিবারের নিবাস শান্তিকুঞ্জে। সেখানে মধ্যাহ্নভোজন সারেন তিনি। তাঁকে সদর দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিতেও এসেছিলেন দিব্যেন্দু। এর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দিব্যেন্দু বলেছেন, “মাননীয় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস আমাকে ও বাবাকে আগামীকাল রাজভবনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য এই আমন্ত্রণ। আমার বাবার সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল।”

শিশির ও দিব্যেন্দু নিজে থেকেই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন, না রাজ্যপাল আমন্ত্রণ করে দেখা করতে চেয়েছেন। তা এখনও স্পষ্ট হয়নি। তবে এ নিয়ে তৃণমূল কী প্রতিক্রিয়া দেয়, সে দিকে নজর রাখছে রাজনৈতিক মহল।