Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Tap Water in IV: ইঞ্জেকশনে ওষুধের বদলে ট্যাপের জল দিলেন নার্স, মৃত্যু ১০ রোগীর

ইন্ট্রাভেনাস ড্রিপে ওষুধের বদলে অপরিশোধিত জল দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক নার্সের বিরুদ্ধে। ফেন্টানিলের বদলে আইভি-তে ট্যাপের জল ওই নার্স দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এর জেরেই ১০ রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ওরেগাঁও হাসপাতালে। এর পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক হইচই পড়েছে মার্কিন মুলুকে।

Tap Water in IV: ইঞ্জেকশনে ওষুধের বদলে ট্যাপের জল দিলেন নার্স, মৃত্যু ১০ রোগীর
প্রতীকী ছবিImage Credit source: Pixabay
Follow Us:
| Updated on: Jan 08, 2024 | 8:00 AM

ওরেগাঁও: নার্সের গালিফলিতে ১০ রোগীর মৃত্যু হল হাসপাতালে। ইন্ট্রাভেনাস ড্রিপে ওষুধের বদলে অপরিশোধিত জল দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক নার্সের বিরুদ্ধে। ফেন্টানিলের বদলে আইভি-তে ট্যাপের জল ওই নার্স দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এর জেরেই ১০ রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ওরেগাঁও হাসপাতালে। এর পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক হইচই পড়েছে মার্কিন মুলুকে। হাসপাতাল থেকে ওষুধ চুরির অভিযোগও জোরালো হয়েছে এই ঘটনার পর থেকে।

ওরেগাঁওয়ের মেডফোর্ডে অবস্থিত আসান্তে রজ রিজিওনাল মেডিক্যাল সেন্টারে এই ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই হাসপাতালের এক প্রাক্তন কর্মীর বিরুদ্ধে ওষুধ চুরির অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে ফেন্টানিল চুরির অভিযোগ উঠেছে। এই ড্রাগ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে ব্যবহৃত হয়। ক্যানসার আক্রান্ত রোগী বা যন্ত্রণাদায়ক অস্ত্রোপচারের পর এই ওষুধ ব্যবহৃত হয়। কিন্তু সেই ওষুধের বদলে নার্স দিয়ে ফেলেন ট্যাপের জল। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওষুধ চুরি করে তার মধ্যে ট্যাপের জল ভরে দেওয়া হয়েছিল। নার্স ভুল করে তা দিয়েছিলেন রোগীদের। এর জেরে এই প্রাণহানি। এই ঘটনার পর অভিযুক্ত নার্সকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

নার্সকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যমে এ বিষয়ে ওরেগাঁওয়ের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলেছেন, “এ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। স্বাস্থ্য পরীক্ষায় গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। এর জন্য যাঁরা দায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া হবে। ঘটনা নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত হচ্ছে। কেন এ রকম ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”