AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Tornedo: বনবন করে শূন্যে পাক খেল বাড়ি-গাড়ি, টর্নেডোয় নিমেষে তছনছ গোটা আমেরিকা, মৃত বেড়ে ২৬

US Tornedo: শনিবার টেনেসি প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, ঝড়বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, প্রচুর ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে, উপড়ে গিয়েছে প্রচুর গাছপালা। খারাপ আবহাওয়া ও তার জেরে দুর্ঘটনায় এখনও অবধি ১৭ জনের মৃত্য়ু হয়েছে।

Tornedo: বনবন করে শূন্যে পাক খেল বাড়ি-গাড়ি, টর্নেডোয় নিমেষে তছনছ গোটা আমেরিকা, মৃত বেড়ে ২৬
টর্নেডোয় তছনছ টেনেসি। ছবি:PTI
| Edited By: | Updated on: Apr 02, 2023 | 8:18 PM
Share

ওয়াশিংটন: আকাশে জমা কালো মেঘে অশনী সঙ্কেত দেখছেন মার্কিন মুলুকের বাসিন্দারা (US)। যেকোনও মুহর্তেই আছড়ে পড়ছে ঘূর্ণিঝড়। বিগত এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণ-মধ্য ও পূর্ব আমেরিকায় টর্নেডো(Tornedo)-র দাপট দেখা যাচ্ছে। শক্তিশালী টর্নেডোয় এখনও অবধি ২৬ জন মারা গিয়েছেন, আহত বেশ কয়েকজন। টর্নেডোয় এখনও অবধি সবথেকে বেশি প্রভাবিত হয়েছে টেনেসি, সেখানে টর্নেডো ও ঝড়বৃষ্টিতে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

শনিবার টেনেসি প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, ঝড়বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, প্রচুর ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে, উপড়ে গিয়েছে প্রচুর গাছপালা। খারাপ আবহাওয়া ও তার জেরে দুর্ঘটনায় এখনও অবধি ১৭ জনের মৃত্য়ু হয়েছে। অন্যদিকে, আরকানসাস, মিসিসিপি ও আলাবামাতেও টর্নেডোয় কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। টর্নেডোর জেরে ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ইন্ডিয়ানা ও ইলিওনইসেও। শনিবারই আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়, বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়ের অভিমুখ আমেরিকার পূর্ব উপকূলের দিকে রয়েছে। আজ রবিবারও দিনভর ব্যাপক ঝড়বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আইওয়া থেকে মিসিসিপি, একাধিক শহরে টর্নেডোর সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

শুক্রবার থেকেই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে আমেরিকার ঘূর্ণিঝড়। একাধিক টর্নেডো তৈরি হয়, যার মধ্যে অনেকগুলিই আকারে ও শক্তিতে তুলনামূলকভাবে অনেক বড় ছিল। আরকানসাসে আছড়ে পড়া এই টর্নেডোয় তছনছ হয়ে যায় লিটল রক শহর। কেবলমাত্র ওই শহরেই কমপক্ষে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একাধিক বাড়ি ভেঙে গিয়েছে, উল্টে গিয়েছে বহু গাড়ি, উপড়ে গিয়েছে গাছ। একাধিক শহরে এখনও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। আরকানসাসে জারি করা হয়েছে ইমার্জেন্সি। বর্তমানে ন্যাশনাল গার্ডের সাহায্য নিয়ে উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ৬০ হাজারেরও বেশি পরিবার বিনা বিদ্যুতে দিন কাটাচ্ছেন।