Earthquake: ৬.৯ মাত্রার ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প, তারপরই আফটারশক, সুনামি এল বলে…জারি সতর্কতা
Tsunami Warning: মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৯। ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। স্থানীয় সময় অনুযায়ী, ভোর ৬টা ৪ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

পাপুয়া: ভূমিকম্পে তছনছ হয়েছে মায়ানমার। সেখানে এখনও জারি মৃত্যুমিছিল। এর মাঝেই আরও একটি দেশ কেঁপে উঠল জোরাল ভূমিকম্পে। ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে কাঁপল পাপুয়া নিউগিনির উপকূলের নিউ ব্রিটেন আইল্যান্ড। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৯। এর কিছুক্ষণ পরই ৫.৩ মাত্রার আফটারশকও অনুভূত হয়। ইতিমধ্যেই জারি করা হয়েছে সুনামির সতর্কতা।
মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৯। ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। স্থানীয় সময় অনুযায়ী, ভোর ৬টা ৪ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। কিমবে থেকে ১৯৪ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্পের উৎস ছিল। ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার আধ ঘণ্টা পরই আফটারশক অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৩।
শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের কারণেই সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ইউএস প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টারের তরফে জানানো হয়েছে, ১ থেকে ৩ মিটার অবধি জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। পার্শ্ববর্তী সোলোমন আইল্যান্ডেও সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
কম জনসংখ্যার দেশ হওয়ায়, এই ভূমিকম্পে প্রাণহানির সম্ভাবনা কম হলেও, এই জোরাল ভূমিকম্পে ভয়ঙ্কর ধস নামতে পারে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, পাপুয়া নিউগিনিতে ঘনঘন ভূমিকম্প হয়, কারণ এটা সিসমিক ‘রিং অব ফায়ার’-র উপরে অবস্থিত। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরের নীচে কোনও টেকটোনিক গতিবিধি বা সংঘর্ষ হলেই ভূমিকম্প হয়।





