Bhutan Election: পাত্তা পেল না চিন! ভুটানের নির্বাচনে জয়ী ‘ভারতের বন্ধু’, শুভেচ্ছা মোদীর
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও ইতিমধ্যেই শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন শেরিং তোগবেকে। গত বছর গঠিত হওয়া নতুন দল ভুটান টেন্ড্রেল পার্টি (বিটিপি)-কে হারিয়ে জয়ী হয়েছে পিডিপি। ভুটানের ভোটে নাক গলানোর কম চেষ্টা করেনি চিন। ভারত বন্ধুদের হারানোর চেষ্টাও করলেও সফল হয়নি বেজিং।
থিম্পু: ভুটানের নির্বাচনে জিতেছে সে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোগবের দল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (পিডিপি)। ভুটানে দ্বিতীয় দফার সংসদীয় নির্বাচনে ৪৭টি আসনের মধ্যে ৩০টি আসনে জিতেছে তারা। শেরিং তোগবের দল ‘ভারত বন্ধু’ বলে পরিচিত। তাই তাঁর দল জেতায় খুশি ভারতীয় কূটনীতিবিদরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও ইতিমধ্যেই শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন শেরিং তোগবেকে। গত বছর গঠিত হওয়া নতুন দল ভুটান টেন্ড্রেল পার্টি (বিটিপি)-কে হারিয়ে জয়ী হয়েছে পিডিপি। ভুটানের ভোটে নাক গলানোর কম চেষ্টা করেনি চিন। ভারত বন্ধুদের হারানোর চেষ্টাও করলেও সফল হয়নি বেজিং।
ভুটানের ভোটে শেরিং তোগবের দলের জয় নিয়ে নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “আমার বন্ধু শেরিং তোগবে এবং তাঁর দল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টিকে সংসদীয় নির্বাচনে জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানাই। আবার এক সঙ্গে কাজ এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে মজবুত করার দিকে এগিয়ে যেতে হবে।” ২০১৩ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেরিং তোগবে। ২০১৮ সালে ভারতেও এসেছিলেন তিনি। দেখা করেছিলেন মোদীর সঙ্গে।
ভুটানে ভোট হয় দুটি পর্যায়ে। প্রথম পর্যায়ের ভোটে সবথেকে বেশি ভোট পাওয়া দুই দল ভোটের দ্বিতীয় বা চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। চূড়ান্ত পর্যায়ের ভোটেই বিটিপি-কে হারিয়েছে পিডিপি। সে দেশের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিংয়ের দল ড্রুক নয়ামরুপ সোগপা (ডিএনটি) ১৫ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছিল। তাই চূড়ান্ত পর্যায়ের নির্বাচনে লড়়তে পারেনি তাঁরা। ভুটানের নির্বাচনে চিনের প্রভাব কাজ না করায় কিছু স্বস্তিতে ভারত।