AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Global Tourist Hub Ayodhya: গ্লোবাল ট্যুরিস্ট হাব হবে অযোধ্যা! রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার পর আরও বড় পরিকল্পনা

Ayodhya Tourists: সম্প্রতি শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ স্বামী গোবিন্দ দেব গিরিজি এক সাক্ষাৎকারে অযোধ্যার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান। অযোধ্যাকে বিশ্বব্যাপী পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে পরিণত করার জন্য অনেক জায়গার সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রতিষ্ঠা বছরে কমপক্ষে ৫ কোটি পর্যটক শহরে নিয়ে আসবে। এই সংখ্যা স্বর্ণ মন্দির এবং তিরুপতি মন্দিরে আসা ভক্তের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

Global Tourist Hub Ayodhya: গ্লোবাল ট্যুরিস্ট হাব হবে অযোধ্যা! রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার পর আরও বড় পরিকল্পনা
প্রতীকী ছবি।Image Credit: TV9 Bharatvarsh
| Updated on: Jan 26, 2024 | 8:31 AM
Share

অযোধ্যা: রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার পর এবার বিশ্বব্যাপী পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠতে চলেছে অযোধ্যা। রাম মন্দির-সহ সমগ্র অযোধ্যা শহর দেখতে কেবল দেশ থেকে নয়, সারা বিশ্ব থেকে পর্যটকেরা আসবেন। আর তার ফলে অযোধ্যার অর্থনীতিও চাঙ্গা হবে। রাম মন্দির ছাড়াও ওই চত্বরে শিব, গণপতি, শোর্য এবং দেবী জগদম্বার মূর্তি বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। রাম মন্দির চত্বরের পাশে হনুমান মন্দিরও তৈরি করা হবে। অযোধ্যাকে বিশ্বব্যাপী পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে আর কী কী পরিকল্পনা রয়েছে, জানুন

অযোধ্যার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

সম্প্রতি শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ স্বামী গোবিন্দ দেব গিরিজি এক সাক্ষাৎকারে অযোধ্যার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান। অযোধ্যাকে বিশ্বব্যাপী পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে পরিণত করার জন্য অনেক জায়গার সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১৩টি নতুন মন্দির নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই মন্দিরগুলির মধ্যে, ছয়টি বিশাল মন্দির তৈরি হবে রাম মন্দির চত্বরের ভিতরে, আর সাতটি মন্দির হবে মন্দির চত্বরের বাইরে। এছাড়া মূল মন্দির নির্মাণের কাজ চলছে। রাম মন্দির-সহ অযোধ্যাকে বিশ্বব্যাপী ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। যাতে বিদেশ থেকেও মানুষ এখানে আসতে পারে।

Jefferies অনুমান রিপোর্ট

ব্রোকারেজ ফার্ম জেফরিস-এর অনুমান, অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রতিষ্ঠা বছরে কমপক্ষে ৫ কোটি পর্যটক শহরে নিয়ে আসবে। এই সংখ্যা স্বর্ণ মন্দির এবং তিরুপতি মন্দিরে আসা ভক্তের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি।

Jefferies-এর অনুমান অনুসারে, প্রতি বছর ৩-৩.৫ কোটি মানুষ অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দির পরিদর্শন করতে যায়। আর ২.৫-৩ কোটি মানুষ তিরুপতি মন্দিরে যায়। ভ্যাটিকান সিটিতে প্রতি বছর আনুমানিক ৯০ লক্ষ পর্যটক যায় এবং সৌদি আরবের মক্কাতে প্রতি বছর প্রায় ২ কোটি পর্যটক পায়। জেফরিসের মতে, “ধর্মীয় পর্যটন এখন ভারতের পর্যটনের বৃহত্তম অংশ। পরিকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও অনেক জনপ্রিয় ধর্মীয় কেন্দ্রে প্রতি বছর ১-৩ কোটি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। সুতরাং, উন্নত সংযোগ এবং পরিকাঠামো সহ একটি নতুন ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্র (অযোধ্যা) আরও বেশি সংখ্যক পর্যটন টানবে এবং অর্থনীতিতেও যথেষ্ট প্রভাব ফেলবে।”