AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Income Tax: বছরে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়, কর বাঁচানোর সহজ উপায়গুলি জেনে নিন

Income Tax: আপনি যদি বছরে ১৫ লাখ টাকা আয় করেন, তাহলে পুরনো আয়কর কাঠামো অনুসারে কীভাবে কর বাঁচাবেন? পুরনো আয়কর কাঠামো কর বাঁচানোর একাধিক অপশন রয়েছে।

Income Tax: বছরে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়, কর বাঁচানোর সহজ উপায়গুলি জেনে নিন
প্রতীকী ছবি
| Updated on: Jan 08, 2025 | 10:48 PM
Share

নয়াদিল্লি: সারা মাস গলদঘর্ম করে আয় করেন। তবে বছরে একটি নির্দিষ্ট আয়ের বেশি আপনার উপার্জন হলে সরকারকে আয়কর দিতে হয়। সরকারি এই নিয়ম মেনেও বিভিন্নভাবে আয়কর বাঁচানো যায়। আয়করের নিয়মই বলছে, আপনি যদি আপনার আয়ের টাকা নির্দিষ্টি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেন, তবে আয়কর বাঁচানোর সুযোগ রয়েছে। এই অবস্থায় জেনে নিন, আপনার আয় যদি বছরে ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হয়, তবে পুরনো আয়কর কাঠামোয় আপনি কত টাকা বাঁচাতে পারেন।

আপনি যদি বছরে ১৫ লাখ টাকা আয় করেন, তাহলে পুরনো আয়কর কাঠামো অনুসারে কীভাবে কর বাঁচাবেন? ১৫ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে ৪.০৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড় পাবেন। তারপরও আপনাকে ১.৪ লক্ষ টাকা কর দিতে হবে। পুরনো আয়কর কাঠামোয় সেই কর বাঁচানোর একাধিক অপশন রয়েছে।

কী কী সেই অপশন-

  • সেকশন ১৬ অনুসারে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হবে ৫০ হাজার টাকা।
  • পেশাগত করের ক্ষেত্রে আড়াই হাজার টাকা ছাড় পাবেন।
  • সেকশন ১০ (১৩এ)-র অধীনে এইচআরএ ৩.৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাবেন।
  • সেকশন ১০(৫)-র অধীনে LTA (লিভ ট্রাভেল অ্যালাউন্স) ১০ হাজার টাকা ছাড়।

উপরের সবগুলি যোগের পর, আপনার করযোগ্য আয় হবে ৭ লক্ষ ৭১ হাজার ৫০০ টাকা।

  • এলআইসি, পিএফ, পিপিএফ, সন্তানদের টিউশন-সহ একাধিক ক্ষেত্রে সেকশন ৮০সি-র অধীনে দেড় লক্ষ টাকা ছাড় পাওয়া যায়।
  • সেকশন ৮০সিসিডি-র টায়ার-১ এর অধীমে ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে ৫০ হাজার টাকা ছাড় পাওয়া যায়।
  • স্ত্রী, সন্তান ও নিজের স্বাস্থ্য বিমার জন্য ৮০ডি-র অধীনে ২৫ হাজার টাকা ছাড় পাওয়া যায়।
  • বাবা-মা প্রবীণ নাগরিক হলে, তাঁদের স্বাস্থ্য বিমার ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা ছাড় পাওয়া যায়।

এই ছাড়গুলি যোগ করলে আপনার করযোগ্য আয় ৫ লক্ষের নিচে নেমে যাবে। আর করযোগ্য আয় ৫ লক্ষের নিচে হলে সেকশন ৮৭এ-র অধীনে রিবেট ও ডিডাকশনের সুবিধা পাবেন।

এইভাবে আপনাকে কোনও আয়কর দিতে হবে না। তবে উপরোক্ত এই সুবিধা শুধুমাত্র পুরনো আয়কর কাঠামোর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।