Beta 30 Years: পর্দায় অনিল-মাধুরী কেমিষ্ট্রি, ভাগ্য বদলেছিল অরুণা ইরানিরও, ৩০ বছর পেরিয়ে স্মৃতিতে ‘বেটা’
Viral Post: ৩০ বছর আগের স্মৃতি, অনিল কাপুরের স্মৃতিতে আজও তরতাজা।
অনিল কাপুর ও মাধুরী দীক্ষিত জুটি, এক কথায় বলতে গেলে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম আকর্ষণ ছিল। একের পর এক ভাল ছবি উপহার দিয়েছেন তাঁরা। সে তাজব হোক বা বেটা, পর্দায় তাঁদের উপস্থিতি ভক্তদের মনে এক কথায় কোথাও গিয়ে যেন ঝড় তোলে। শেষ পাওয়া এই জুটিকে টোটাল ধামাল ছবিতে। সেখানেও একসঙ্গে তৈরি করেছিলেন এক অনবদ্য কেমিষ্ট্রি। তবে পর্দায় তাঁদের একসঙ্গে পথচলা ত্রিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এখনও একের পর এক ভাল ছবি উপহার দিয়ে যাচ্ছেন দুজনেই।
তবে রবিবার হল বিশেষ সেলিব্রেশন পালা, এবার ফিরে তাকানো ঠিক ৩০ বছর আগে, ছবির নাম বেটা। স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রে যে ছবিতে অনিল কাপুর ও মাধুরী দীক্ষিক ঝড় তুলেছিলেন, সেই ছবির সফর আজ তিন দশক পূর্ণ করল। সেই সেলিব্রেশনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করলেন অনিল কাপুর। লিখলেন- বছরের সেরা ছবি, সেরা বক্লবাস্টার ছবি ছিল বেটা। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯২ সালে। বহু পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন এই জুটি বেটা ছবির মধ্যে দিয়ে। সোশ্যাল পেজে সেই ছবি শেয়ার করতেো ভুললেন না অনিল কাপুর। কমেন্ট বক্স ভরে উঠল শুভেচ্ছায়, পাশাপাশি ভক্তরা প্রশ্ন করে বসলেন আবার কবে একসঙ্গে দেখা যাবে এই সেলেবকে! কেবল এই জুটির জন্যই নয়, অরুনা ইরানিও বলেছিলেন বেটা ছবি ফিরিয়ে ছিল তাঁর ভাগ্য।
View this post on Instagram
এর আগে যে ধরনের ছবিতে তিনি অভিনয় করতেন, সেই সব চরিত্রগুলোতে একই ধরণে ছকবাঁধা উপস্থিতি, তাঁর ভাষায়, ছিঁছোড়ে চরিত্রেই একমাত্র তাঁকে নেওয়া হত। বেটা ছবিতে তিনি মনের মত করে একটি পাঠ পেয়েছিলেন, যা বি-টাউনে এক ভিন্ন পরিচিতি তৈরি করে বলে জানান সেলেব। তাঁর কথায় ‘তামিলে এই ছবিটা দেখার পর পাঠটা আমি করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু প্রস্তাব যায় মালা সিনহাদের মত অন্যান্যদের কাছে। প্রথমে কেউ আমার কথা ভাবেনি, পরবর্তীতে কেউ এই পাঠ করতে না চাইলে অবশেষে আমার কাছে প্রস্তাব আসে।’ বর্তমানে সেই ছবি ইতিহাস।
আরও পড়ুন- KGF Chapter 2: ২৫ কিলোর পোশাক পরে সারাদিন শুটিং, কেজিএফ-এর জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ নিলেন সঞ্জয় দত্ত