১৮ কেজি ওজন কমিয়ে ফিল্মি কামব্যাক ফারদিনের!

এক সাক্ষাৎকারে আনিস বলেন, “ফারদিন আমার বন্ধু। ফারদিন ওর প্রথম ছবিতে অনবদ্য ছিল। কিছুদিন আগে আমি একজন হ্যান্ডসাম পুরুষের ছবি দেখি, অবাক হয়ে গেলাম এটা দেখে যে ওটা ফারদিনের ছবি ছিল। পরে আমায় ফারদিন ফোন করে বলেন, “আনিস ভাই কেমন লাগল ফটো?

১৮ কেজি ওজন কমিয়ে ফিল্মি কামব্যাক ফারদিনের!
ফারদিন খান।
Follow Us:
| Updated on: Feb 27, 2021 | 6:21 PM

নিয়ম করে ঘাম ঝড়িয়েছেন অভিনেতা। ওজন কমেছে। ১৮ কেজি!

চার বছর আগে শিরোনামে উঠে এসেছিল ফারদিনের নাম। মাত্রারিক্ত হয়ে গিয়েছিল তাঁর ওজন। ফারদিনের সেই ছবি তুমুল সাড়াও ফেলেছিল বলি মহলে। তবে লকডাউনের সময় নিয়মিত শরীরচর্চা করে নিজেকে একেবারে বদলে ফেলেন ফারদিন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফারদিন বলেন “এক সময়ে আমি কোনওকিছুই ঠিকঠাক বুঝছিলাম না। আমি একজন বাবা। দিনরাত ছেলে-মেয়ের পিছনে ছুটেছি, তাদের স্কুলে নিয়ে গিয়েছি, সব কাজ করেছি। আমি নিজেকে ফেরাতে চাইছিলাম।

 

আরও পড়ুন বিগবস থেকে ফিরেই গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে ছুটি কাটাতে গেলেন রাহুল বৈদ্য

 

 

শুধুমাত্র নিজেকে দেখার মধ্যে দিয়ে নয়, নিজের এনার্জি লেভেলও বাড়াতে হত। তাই ছ’মাস আগে, আমি নিজের স্বাস্থ্য, পুষ্টির দিকে মন দিলাম এবং শেষমেশ ওজন কমালাম। পরে, পার্সোনাল ট্রেনার নিই। ১৮ কিলো ওজন কমিয়েছি। আরও গুরুত্বপূর্ণ হল আমি এখন খুব ভাল আছি। মনে হয় আমি পঁচিশ বছরের কেউ। আসলে, আমরা এমন এক ব্যবসায় রয়েছি যেখানে নিজেকে সুন্দর দেখাতেই হবে। আর এটাই আমাকে আরও সাহস জুগিয়েছে। আমি এখন খুশি এবং ভীষণ ভাল লাগছে।”

 

 

 

 

এখন যদি সব ঠিকঠাক চলে তাহলে আনিস বাজমির ছবিতে ফিরতে চলেছেন ফারদিন খান। ছবির নাম ‘নো এন্ট্রি মে এন্ট্রি’। ২০০৫ সালের ছবি ‘নো এন্ট্রি’র সিক্যুয়েল হতে চলেছে এই ছবি। সূত্রের খবর, আনিস ছবির স্ক্রিপ্ট লেখা শেষ করে ফেলেছেন।

এক সাক্ষাৎকারে আনিস বলেন, “ফারদিন আমার বন্ধু। ফারদিন ওর প্রথম ছবিতে অনবদ্য ছিল। কিছুদিন আগে আমি একজন হ্যান্ডসাম পুরুষের ছবি দেখি, অবাক হয়ে গেলাম এটা দেখে যে ওটা ফারদিনের ছবি ছিল। পরে আমায় ফারদিন ফোন করে বলেন, “আনিস ভাই কেমন লাগল ফটো? আমি ওকে কম্পলিমেন্ট দিলাম। ও ডিজার্ভ করে। ও বরাবর একজন সুদর্শন পুরুষ ছিল। কিন্তু এতটা ওজন কমানো, সহজ কাজ নয়। ও এখন সুস্থ। ও আমাকে জিজ্ঞেস করে, এবার কী করব? আমি ওকে বললাম, ‘নো এন্ট্রি’-র সিক্যুয়েলের জন্য অপেক্ষা করছি। ও এটার জন্য মুখিয়ে ছিল। ও বলল চল শুরু করা যাক। আমরা এখন বনির জন্য অপেক্ষা করছি।”