অবশেষে ফাঁস! সইফ-করিনা দ্বিতীয় সন্তানের নাম রেখেছেন জাহাঙ্গীর

ইতিহাস বলছে, নুরুদ্দীন মহম্মদ সেলিম বা জাহাঙ্গীর ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট। তিনি ১৬০৫ সাল থেকে তার মৃত্যু অবধি ১৬২৭ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। সেই রাজার নামেই ছেলের নামকরণ কিনা এখনও পর্যন্ত তা নিয়ে মুখ খোলেননি সইফিনা।

অবশেষে ফাঁস! সইফ-করিনা দ্বিতীয় সন্তানের নাম রেখেছেন জাহাঙ্গীর
দ্বিতীয় সন্তানের নাম রেখেছেন জাহাঙ্গীর
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 09, 2021 | 8:33 PM

ফেব্রুয়ারি মাসে মা হয়েছেন করিনা কাপুর খান। ছেলের নাম কী হবে তা নিয়ে এযাবৎ চলছিল বিস্তর জল্পনা। বড় ছেলে তৈমুরের মতো জন্মের পরেই দ্বিতীয় সন্তানের নাম ঘোষণা করেননি করিনা-সইফ। বরং জিইয়ে রেখেছিলেন সাসপেন্স। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও পর্যন্ত সন্তানের মুখও দেখাননি তাঁরা। ছবি শেয়ার করলেও মুখ হাইড করেই রেখেছিলেন এতদিন। অবশেষে ফাঁস। জানা গেল, করিনার দ্বিতীয় সন্তানের নাম। বলিকাপল খুদের নাম রেখেছে জাহাঙ্গীর, সংক্ষেপে ‘জেহ’।

করিনার বই ‘প্রেগন্যান্সি বাইবেল’-এর শেষ পাতায় সেই রহস্য ফাঁস করেছেন কাপুর-কন্যা। এখানেই শেষ নয়। শেয়ার করেছেন ছেলের ছবিও। করিনা বলেছিলেন, আগামী ৯ অগস্ট মুক্তি পাবে মাতৃত্ব নিয়ে তাঁর বই। তিনি কথা রেখেছেন। সেই মতোই এ দিন মুক্তি পেয়েছে তাঁর বই। আর সেই বইতেই যাবতীয় রহস্যের পর্দা ফাঁস করেছেন করিনা। ছেলের ছবি থেকে ‘মু-দিখাই’ বাদ যায়নি কিছুই…।

View this post on Instagram

A post shared by Kareena Kapoor Khan (@kareenakapoorkhan)

ইতিহাস বলছে, নুরুদ্দীন মহম্মদ সেলিম বা জাহাঙ্গীর ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট। তিনি ১৬০৫ সাল থেকে তার মৃত্যু অবধি ১৬২৭ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। সেই রাজার নামেই ছেলের নামকরণ কিনা এখনও পর্যন্ত তা নিয়ে মুখ খোলেননি সইফিনা।এর আগে প্রথম সন্তানের নাম তৈমুর রাখা নিয়ে সমালোচিত হয়েছিল কাপুর ও খান পরিবার। অত্যাচারী শাসক তৈমুরের নামে কী করে ছেলের নামকরণ হতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন নেটিজেনদের একটা বড় অংশ।

অন্যদিকে সন্তান গর্ভে আসার পরই যে কোনও মেয়ের শারীরিক এবং মানসিক কিছু পরিবর্তন আসে। সেই পরিবর্তন নিজের জীবনে কীভাবে সামলেছেন করিনা, সে সবই এই বইয়ের মাধ্যমে শেয়ার করেছেন তিনি। হবু মায়ের কেমন ডায়েট প্রয়োজন, কতটা ওয়ার্কআউট আসন্ন সন্তানের জন্য ভাল, সে সব সাজেশনও দিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন- ঊষসীর জীবনে নতুন অধ্যায়, আফসোস একটাই, ‘বাবা দেখে যেতে পারল না…’