Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rashmika Mandana: লিফটের ভিতর রশ্মিকার ‘ভিডিয়ো’ ভাইরাল! সাবধান, ঘটতে পারে আপনার সঙ্গেও

Rashmika Mandana: একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। যে ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে দক্ষিণী অভিনেত্রী রশ্মিকা মন্দানা স্বল্পপোশাক পরে লিফট থেকে বেরিয়ে আসছেন। রশ্মিকাকে যারা এই পোশাকে দেখেননি তাঁরা সেই ভিডিয়ো দেখে আঁতকে উঠেছেন। নায়িকার হলটা কী? সবটা অনুসন্ধান করতে গিয়ে নেপথ্যে যে কাহিনী উঠে এল তা রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দেবে আপনাকে।

Rashmika Mandana: লিফটের ভিতর রশ্মিকার 'ভিডিয়ো' ভাইরাল! সাবধান, ঘটতে পারে আপনার সঙ্গেও
সাবধান, ঘটতে পারে আপনার সঙ্গেও
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 06, 2023 | 6:08 PM

একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। যে ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে দক্ষিণী অভিনেত্রী রশ্মিকা মন্দানা স্বল্পপোশাক পরে লিফট থেকে বেরিয়ে আসছেন। রশ্মিকাকে যারা এই পোশাকে দেখেননি তাঁরা সেই ভিডিয়ো দেখে আঁতকে উঠেছেন। নায়িকার হলটা কী? সবটা অনুসন্ধান করতে গিয়ে নেপথ্যে যে কাহিনী উঠে এল তা রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দেবে আপনাকে। গোটা ভিডিয়োটিতে যে মানুষটিকে দেখছেন তা আদপে রশ্মিকাই নন। আদপে এটি একটি ফেক ভিডিয়ো। জারা প্যাটেল নামে এক ইনস্টাগ্রাম ইউজারের শরীরে বসিয়ে দেওয়া হয়ে নায়িকার মুখ। আর এই সবটাই হয়েছে AI তথা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার দৌলতে। তবে যে নিখুঁত প্রক্রিয়ায় রশ্মিকার মুখটি কেটে বসানো হয়েছে আমজনতা নায়িকা বলেই ভেবে নিতে পারেন ওই ভিডিয়োর নারীকে।

Rashmika Mandana

ঘটনাটি যে ‘ডিপফেক’-এর কারসাজি তা প্রথম তুলে ধরেন অভিষেক কুমার নামক এক সাংবাদিক। তীব্র প্রতিবাদ করেন অমিতাভ বচ্চনও। যে বা যারা রশ্মিকার ছবি নিয়ে এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন তাঁদের সকলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও আবেদন করেছেন তিনি। ভাইরাল ভিডিয়ো নিয়ে সরব হয়েছে কেন্দ্রও। কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরও। ডিয়োটি অবিলম্বে সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে দেওয়ার বার্তা দিয়েছেন তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আশ্বাস, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সকল নাগরিকের নিরাপত্তা ও আস্থা সুনিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” চলতি বছরের তথ্য প্রযুক্তির নিয়মের কথা উল্লেখ করে তিনি টুইটারে তথা এক্সে লেখেন, “কোনও ব্যবহারকারী যাতে কোনও ভুল তথ্য না দেয়, তা নিশ্চিত করতে হবে এবং সরকারের কাছে এ ধরনের কোনও অভিযোগ এলে, সেই ভুল তথ্য ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে মুছে দিতে হবে। যদি কোনও সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম এই নিয়ম না মানে তাহলে সাংবিধানিক নিয়মের রুল-৭ প্রয়োগ করে প্ল্যাটফর্মগুলির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে। প্রয়োজনে আদালতেও নিয়ে যাওয়া হবে।”

সত্যি সামনে আসার পর থেকেই শিউরে উঠছে সাধারণ মানুষও। যে নিপুণ দক্ষতায় এআই এই কাজটি করেছেন বোঝার উপায় নেই। আজ রশ্মিকার সঙ্গে হয়েছে, পরবর্তী শিকার যে আপনি হবেন না, তা কেই বা হলফ করে বলতে পারে? ঘটনায় রশ্মিকা যদিও এখনও পর্যন্ত নীরব। তাঁকে প্রকাশ্যে কোনও বিবৃতি দিতে যায়নি।